ডোমেইন কেনার পূর্বে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হয় তার মধ্যে ডোমেইন হিস্ট্রি অন্যতম। আপনি যে ডোমেইন নামটি পছন্দ করেছেন সেটি পূর্বে কেউ ব্যবহার করেছিলো কি না, করলেও কী কাজে ব্যবহার করেছিলো সেই বিষয়গুলো অনুসন্ধান করা বেশ জরুরি।
এই পোষ্টে মূলত আমরা ডোমেইনের হিস্ট্রি চেক করা শিখবো। এছাড়া, আপনার পছন্দ করা ডোমেইনটি যদি পূর্বেও ব্যবহার হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে ডোমেইনটি পুনরায় কেনার আগে কোন কোন দিক বিবেচনা করা উচিত সেগুলোও জানার চেষ্টা করবো।
কিভাবে একটি ভালো ডোমেইন নেম সিলেক্ট করবেন সে বিষয়ে হাসিবুল হাসান ভাইয়ের পোষ্টটি পড়তে পারেন।
ডোমেইন হিস্ট্রি কি?
একটি ডোমেইন এভেইলেবল থাকা মানেই যে সেটি একেবারে ফ্রেশ ডোমেইন তা মনে করার কোন কারন নেই। বর্তমানে বিশ্বে ১.৮ বিলিয়নয়েরও বেশি ওয়েবসাইট একটিভ রয়েছে (সোর্স) এবং দিন দিন এই সংখ্যা বেড়েই চলছে। প্রতিদিনই নতুন নতুন অসংখ্য ডোমেইন যেমন রেজিস্ট্রেশন হচ্ছে তেমনি অনেক ডোমেইন এক্সপায়ার্ড হচ্ছে। সুতরাং, আপনার পছন্দ করা ডোমেইনটি পূর্বে ব্যবহার হয়ে থাকার একটা সম্ভাবনা থেকেই যায়।
আপনি যে ডোমেইন নামটি পছন্দ করেছেন সেটি একেবারে ফ্রেশ কি না, কিংবা পূর্বে সেটি কেউ ব্যবহার করেছিলো কি না তা সেই ডোমেইনের হিস্ট্রি চেক করার মাধ্যমে জানা সম্ভব।
কেন ডোমেইন হিস্ট্রি চেক করা প্রয়োজন?
ঠিক কি কারনে ডোমেইন হিস্ট্রি চেক করা প্রয়োজন সেটি জানার আগে আসুন জেনে নিই ডোমেইন এক্সপায়ার্ড হয় কেন।
একটি ডোমেইন বিভিন্ন কারনে এক্সপায়ার্ড হতে পারে। যেমনঃ
০১। ডোমেইনের মালিক ইচ্ছাকৃত তার ওয়েবসাইটটি আর কন্টিনিউ না করলে।
০২। কোন একটি বিজনেসের জন্য ডোমেইনটি নেয়া হয়েছিলো যেই বিজনেসটি বন্ধ হয়ে গিয়েছে এবং ডোমেইনটিও আর রিনিউ করা হয় নি।
০৩। ডোমেইনের মালিক মারা গিয়েছে এবং সেটি আর কেউ রিনিউ করে নি।
০৪। হয়তো ডোমেইনের মালিক রিনিউ করতে ভুলে গিয়েছে।
০৫। পূর্বে কেউ স্প্যামিং এর জন্য ডোমেইনটি ব্যবহার করেছিলো এবং তার প্রয়োজন শেষ হওয়ার পরে সেটি আর রিনিউ করে নি।
০৬। পূর্বে কেউ PBN সাইট হিসেবে ব্যবহার করেছিলো এবং সেটি আর রিনিউ করে নি।
০৭। হয়তো পূর্বে ডোমেইনটি গুগল থেকে পেনাল্টি/এডসেন্স ব্যান পেয়েছে যার জন্য ডোমেইন মালিক সেটি আর রিনিউ করে নি।
এগুলো ছাড়াও আরো অনেক কারন থাকতে পারে।
তবে উপরে উল্লেখিত ৫, ৬ এবং ৭ এর যে কোন একটি কারনে যদি কোন ডোমেইন এক্সপায়ার্ড হয়ে থাকে তাহলে নিঃসন্দেহে সেটি একটি বাজে কোয়ালিটির ডোমেইন। আপনার কখনোই এধরনের ডোমেইন কেনা উচিত হবে না।
একটি ডোমেইন ঠিক কি কারনে এক্সপায়ার্ড হয়েছে সেটা কেবলমাত্র তার হিস্ট্রি চেক করলেই বোঝা সম্ভব। আর ভবিষ্যতে ডোমেইনটির কারনে ওয়েবসাইটের SEO তে যেন কোন ইম্প্যাক্ট না পড়ে সেজন্যই ডোমেইন হিস্ট্রি চেক করে নেয়া উচিত।
কীভাবে ডোমেইন হিস্ট্রি চেক করবেন?
পছন্দের ডোমেইন নামটি খুঁজে বের করার পর প্রথমেই সেটির Whois রেকর্ড চেক করতে হবে। এজন্য প্রথমে – https://whoisrequest.com/history/ সাইটটিতে গিয়ে ডোমেইন নামটি লিখে Get History বাটনে ক্লিক করবেন। তাহলে ওই ডোমেইনের পূর্বের সব Whois হিস্ট্রি চলে আসবে।
উপরের ছবিতে উদাহরন হিসেবে আমি serpkeybd.com ডোমেইনটির হিস্ট্রি চেক করেছি। এই ডোমেইনটি এখন পর্যন্ত কেউ রেজিস্ট্রেশন করেনি। অর্থাৎ, এটি সম্পুর্ন নতুন একটি ডোমেইন। আপনার পছন্দ করা ডোমেইনটির ক্ষেত্রেও যদি এরকম রেজাল্ট দেখতে পান তাহলে আপনাকে অভিনন্দন। আপনার আর কোনকিছুই চেক করার প্রয়োজন নেই, এই আর্টিকেলটিও আর পড়ার দরকার নেই। নিশ্চিন্তে সেই ডোমেইনটি কিনে ফেলতে পারেন।
কিন্তু যদি পূর্বের কোন হিস্ট্রি থেকে থাকে তখন কি করবেন? নীচের ছবিটি দেখুন –
এখানে উদাহরন হিসেবে আমি follymag.com এই ডোমেইনটির হিস্ট্রি চেক করেছি। ডোমেইনটি ১৪ বছর আগে প্রথম রেজিস্ট্রেশন করা হয় এবং এখন পর্যন্ত ১ বার ড্রপ হয়েছে। এখানে ড্রপ বলতে সহজভাবে ধরে নিন যে ডোমেইনটি ১ বার এক্সপায়ার্ড হয়েছিলো।
এ ধরনের ব্যাবহৃত ডোমেইনকেই মূলত এক্সপায়ার্ড ডোমেইন বলে। যেহেতু এই ডোমেইনটি পূর্বে ব্যবহার করা হয়েছে সেহেতু এটি কেনার আগে আপনাকে বেশকিছু বিষয় বিবেচনা করতে হবে।
ডোমেইনের পূর্বের কনটেন্ট চেক করুন
প্রথমে https://web.archive.org/ সাইটটিতে যাবেন। সেখানে সার্চবক্সে ডোমেইনের URL দিয়ে সার্চ করলে সেটির পূর্বের হিস্ট্রি দেখাবে। নীচের ছবিতে দেখুন –
এখানে গোল মার্ক করা তারিখগুলোতে ক্লিক করলে সেই তারিখে ওয়েবসাইটের অবস্থা কেমন ছিলো তা দেখাবে।
নোটঃ বাংলাদেশি আইপিতে archive.org সাইটটি ব্লক পেতে পারেন। সেক্ষেত্রে কোন VPN ব্যবহার করে এক্সেস করতে হবে।
এবার নীচের বিষয়গুলো ভালোভাবে খেয়াল করুন –
১। পূর্বে চাইনিজ/জাপানিজ ল্যাংগুয়েজ এর কোন কন্টেন্ট ছিলো কি না সেটা দেখুন। যদি থাকে তাহলে সেই ডোমেইনটি বাদ দিয়ে দিন। এধরনের সাইট পূর্বে স্প্যাম হিসেবে ব্যবহার হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
২। পূর্বে ডোমেইনটি PBN হিসেবে ব্যবহার হয়েছে কি না সেটা বোঝার চেষ্টা করুন। স্পিনড/অটোজেনারেটেড আর্টিকেল (জগাখিচুড়ি টাইপের আর্টিকেল), মাল্টিপল ক্যাটাগরির পোষ্ট, এসব থাকলে ধরে নিতে পারেন যে সেটি আগে PBN ছিলো। এধরনের কিছু পেলে সেই ডোমেইনটিও বাদ দিয়ে দিন।
৩। ডোমেইনটির পূর্বের কন্টেন্টগুলোর সাথে আপনার প্ল্যান করা নিশ না মিললে সেটা বাদ দিয়ে দেয়া ভালো। এটি আবশ্যক না। আপনি চাইলে সেই ডোমেইন নিতে পারেন। তবে আমি পার্সোনালি এধরনের ডোমেইন বাদ দিয়ে দিই।
৪। ডোমেইনটি পুর্বে অন্য কোন সাইটে রিডাইরেক্ট করা ছিলো কি না সেটা দেখে নিবেন। ভালোভাবে archive দেখলেই সেটা বুঝতে পারবেন। অথবা Moz এর সহায়তা নিতে পারেন। https://analytics.moz.com/pro/link-explorer/home লিংকটিতে গিয়ে ডোমেইন লিখে Analyze বাটনে ক্লিক করুন। কোন রিডাইরেক্ট থাকলে নীচের ছবির মত দেখাবে –
পূর্বে ডোমেইনটি অন্য কোন ডোমেইনে রিডাইরেক্ট হয়ে থাকলে সেটি বাদ দিয়ে দিবেন।
উপরে উল্লেখিত ৪ টি ধাপেই যদি আপনার ডোমেইনটি পাশ করে তাহলে পরবর্তী ধাপে চলে যান –
ডোমেইনের পূর্বের ব্যাকলিংক এবং এংকর টেক্সট চেক করুন
কোন একটি ডোমেইনের ব্যাকলিংক এবং এংকর টেক্সট চেক করার জন্য যে কোন টুলস ব্যবহার করতে পারেন। আমি নীচে দুইটি ফ্রি টুলসের এড্রেস দিয়ে দিচ্ছি –
- https://ahrefs.com/backlink-checker (এটি সম্পুর্ন ফ্রি)
- https://moz.com/link-explorer (ফ্রিতে একাউন্ট খুলে প্রতি মাসে ১০ টি ডোমেইন সার্চ করতে পারবেন।)
ব্যাকলিংক এর ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন –
১। সবচাইতে ভালো হয় ডোমেইনের প্রত্যেকটা ব্যাকলিংক ম্যানুয়ালি চেক করা। চেক করার সময় দেখবেন কোন স্প্যামি/এডাল্ট/লো-কোয়ালিটি সাইট থেকে ব্যাকলিংক এসেছে কি না৷
স্প্যামি ব্যাকলিংকগুলো কীভাবে চিনবেন?
- চাইনিজ/জাপানিজ ল্যাংগুয়েজ এর কোন সাইট থেকে লিংক আসলে সেটা স্প্যাম লিংক হিসেবে ধরতে পারেন।
- খুব বেশি পরিমানে অটো এপ্রুভ কমেন্ট ব্যাকলিংক থাকলে সেগুলোকে স্প্যাম হিসেবে ধরতে পারেন।
ডোমেইনে এধরনের ব্যাকলিংক থাকলে সেটি বাদ দিয়ে দিবেন।
২। অন্য কোন ডোমেইন আপনার সেই ডোমেইনে রিডাইরেক্ট করা থাকলে সেটি বাদ দিয়ে দিবেন।
৩। ব্যাকলিংক দেখার সময় লিংকের এংকর টেক্সটগুলোও দেখে নিবেন। যদি অপ্রাসঙ্গিক এংকট টেক্সট দেখতে পান তাহলে সেই ডোমেইন নেয়ার দরকার নেই।
নীচের ছবিতে এরকম এংকর টেক্সটের একটা উদাহরণ দেয়া হলো –
এডসেন্স ব্যান আছে কি না সেটা চেক করুন
ডোমেইনটিতে এডসেন্স ব্যান আছে কি না সেটা চেক করতে এই ওয়েবসাইটের সহায়তা নিতে পারেন – https://adsensechecker.com/
ডোমেইনটি কতবার ড্রপ হয়েছে তা দেখুন
আপনি উপরের প্রত্যেকটি ধাপে পজিটিভ রেজাল্ট পেলেও এই ধাপটি এড়িয়ে যাওয়া উচিত হবে না। ডোমেইনটি খুব বেশি ড্রপ হয়ে থাকলে সেটি না নেয়াই ভালো। এর প্রথম কারন হলো – বেশি ড্রপ থাকা মানে ডোমেইনটি নিয়ে বেশিবার কাজ করা হয়েছিলো। ১-২ বার ড্রপ হয়ে থাকলে সেটা গ্রহনযোগ্য হতে পারে। কিন্তু ২ বারের বেশি ড্রপ হয়ে থাকলে আমি সেটি না নেয়ার পরামর্শ দিবো।
উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো খেয়াল রাখলে আশা করি ভালো একটি ডোমেইন কিনতে সক্ষম হবেন। তবে আপনি যদি ব্লগিং এ একেবারে নতুন হয়ে থাকেন, তাহলে আমার পরামর্শ থাকবে সম্পুর্ন নতুন (ফ্রেশ) ডোমেইন নিয়ে কাজ শুরু করা।
সাধারন কিছু প্রশ্নের উত্তর
ডোমেইন কেনার পূর্বে এর Spam Score দেখতে হবে কি?
Spam Score মূলত MOZ এর দেয়া একটা স্কোর। এটার সাথে Google এর কোন সম্পর্ক নেই। উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো ঠিকঠাক থাকলে স্প্যাম স্কোর নিয়ে টেনশনের কিছু নেই। সাইট শুরু করার পরে কিছু ভালো কোয়ালিটি ব্যাকলিংক করলেই দেখবেন স্প্যাম স্কোর কমে যাবে। এই মেট্রিক্সটা অনেকটা এভাবে কাজ করে – ধরুন একটা ডোমেইন এর ৩ টা ব্যাকলিংক আছে যার মধ্যে ২ টা লিংক এমন সব সাইট থেকে এসেছে যেগুলোর স্প্যাম স্কোর ৬০% এর বেশি। সেক্ষেত্রে ওভারঅল আপনার ডোমেইনের স্প্যাম স্কোর অনেক বেশি দেখাবে। কিন্তু যদি আপনি ওই ২ টা লো-কোয়ালিটি ব্যাকলিংকের বিপরীতে ১০০ টা কোয়ালিটি সাইটে ব্যাকলিংক তৈরি করেন তখন এভারেজে সেই স্প্যাম স্কোর অনেক কমে যাবে। তাছাড়া আপনার কাছে Disavow Links অপশনটি তো আছেই।
এক্সপায়ার্ড ডোমেইনের Archive এ কোন হিস্ট্রি না দেখালে সেক্ষেত্রে কি করবো?
Archive এ কোন হিস্ট্রি না দেখালে ধরে নিতে পারেন ডোমেইনটি নিয়ে আগে কাজ করা হয়নি। কেউ হয়তো সেটি কিনে ফেলে রেখেছিলো। এক্ষেত্রে আপনি ব্যাকলিংক এবং অন্যান্য বিষয়গুলো চেক করে নিতে পারেন।
আমি একটি ডোমেইন কিনেছি যেটা কেনার আগে হিস্ট্রি চেক করে দেখি নি। এখন কি করবো?
ডোমেইন যেহেতু কিনে ফেলেছেন সেহেতু সম্ভব হলে উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো একবার টেস্ট করে দেখুন। নেগেটিভ কোনকিছু পেলে আমার পরামর্শ হবে ডোমেইনটি নিয়ে না এগিয়ে নতুন আরেকটি ডোমেইন নিয়ে কাজ শুরু করা। সাইটে কনটেন্ট দিয়ে থাকলে সেগুলো ডিলিট করে সার্চ কন্সোল থেকে রিমুভ করে তারপর নতুন ডোমেইনে পুনরায় পাবলিশ করতে পারেন। খুব বেশি কনফিউজড হলে অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ নিতে পারেন।
নোটঃ এই পোষ্টে উল্লেখিত বিষয়গুলোর কোথাও কোনকিছু ভুল মনে হলে কিংবা কোনকিছু বাদ পড়ে গিয়েছে মনে করলে তা কমেন্টে জানাতে পারেন।
নিজেদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে সম্পুর্ণ লেখাটি প্রুফরিড করে দেয়ার জন্য তাপস দাদা, আব্দুল আউয়াল ভাই, হাসিবুল হাসান ভাই, এবং মেহের নিগার আপুর প্রতি কৃতজ্ঞতা। বেশকিছু ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য তাপস দাদার প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা।
Md. Mahadi Hasan says
আমি একটি ডোমেইন কিনেছি যেটা কেনার আগে হিস্ট্রি চেক করে দেখি নি। এখন কি করবো?
ei topic e aro detail post cai
Md Masud says
ধন্যবাদ ভালো কিছু উপহার দেয়ার জন্য, Serpkey এর সাথেই আছি।
monjur morshed says
Thanks, brother. awesome content
Riyad says
ডোমেইনটা যদি আগে ই-কমাস সাইট হয়ে থাকে তাহলে কি নেয়া উচিত হবে?
আমিনুল says
অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিক, বিশেষ করে যারা ডোমেইন কিনবেন তাদের জন্য ‘অবশ্যই পড়ুন’ পোস্ট। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এই রকম গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিক নিয়ে পোস্ট করার জন্য। আপনি যাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
Nurul Hasnat Shishir says
নতুন কিছু শিখলাম। ধন্যবাদ
মোহাম্মদ আব্দুস সালামা সনি says
আলহাম্মদুল্লিলাহ
অনেক উপকারী একটি পোস্ট
আমার অনেক উপকার হয়েছে
তাপস দাদা সহ সবাইকে কৃতজ্ঞ
কারন আমি কিছু ডোমেইন নিয়েছিলাম তবে ভালো হয়েছে দেখছি
মিকাইল says
অনেক গুরুত্বপূর্ণ জিনিস জানতে ও শিখতে পারলাম।
ধরে ধরে সব পয়েন্ট চেক করতে যেয়ে দেখি, একটি ১। কাঙ্ক্ষিত ডোমাইনে ০ ড্রপ
২। আর্কাইভে কোন তথ্য নেই
৩। MOZ এ redirect হচ্ছে এমন পেইজে যেখানে ডোমেইনের শেষে /cgi-sys/suspendedpage.cgi আছে। এখন এই ডোমাইন নিয়ে কাজ করা উচিত হবে কি?