ব্যাকলিঙ্ক কী, এইটা বুঝতে হলে আমাদের আগে বুঝতে হবে ওয়েবসাইট কি?
“ওয়েবসাইট বা ওয়েব-সাইট অথবা শুধু সাইট হল কোন ওয়েব সার্ভারে রাখা ওয়েব পৃষ্ঠা, ছবি, অডিও, ভিডিও ও অন্যান্য ডিজিটাল তথ্যের সমষ্টিকে বোঝায়, যা ইন্টারনেট বা ল্যানের মাধ্যমে অ্যাক্সেস করা যায়।”
এই ওয়েবসাইটের ভিতরে যা আছে তা একসেস করতে হলে অবশ্যয় একটি নাম দিতে হয় ওয়েবব্রাউজারে । যাকে আমরা বলি “ডোমেইন” নাম । যেমনঃ giantmarketers.com এইটা একটি ডোমেইন নাম ।
ব্যাকলিংক হলো একটি ওয়েবসাইট থেকে অন্য ওয়েবসাইটে লিঙ্ক দেওয়া । যদি কেউ আপনার ওয়েবসাইট লিঙ্ক করে, তাহলে আপনি তাদের ওয়েবসাইট থেকে একটি ব্যাকলিংক পাবেন। আপনি যদি অন্য ওয়েবসাইটের সাথে লিঙ্ক করেন, তাহলে তারা আপনার ওয়েবসাইট থেকে একটি ব্যাকলিংক পাবে।
তাহলে, ব্যাকলিঙ্ক মানে হচ্ছে, যখন serpkey.com ওয়েবসাইটে giantmarketers.com ওয়েবসাইটের নাম মেনশন করা হয় বাঁ কোন ভাবে অন্য একটি ওয়েবসাইটের লিঙ্ক দেওয়া হয় , তাহলে ধরে নেওয়া হয় যে serpkey ওয়েবসাইট থেকে giantmarketers ওয়েবসাইটটি একটি ব্যাকলিঙ্ক পেয়েছে । এইভাবে giantmarketers ওয়েবসাইটটির লিঙ্ক যদি ৫০ টা ওয়েবসাইটে দেওয়া হয় তাহলে ধরে নেওয়া হয় যে giantmarketers ওয়েবসাইটটি ৫০ টি ব্যাকলিঙ্ক পেয়েছে । এইটাকেই ব্যাকলিঙ্ক বলে । এক কথায় ব্যাকলিংক (Backlink) হলো আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে অন্য একটি ওয়েবসাইটের কানেকশন।
কেন ব্যাকলিঙ্ক করা হয় ?
আমি যদি জিজ্ঞাস করি, একজন মন্ত্রীকে কেন ভোট দেওয়া হয় ??
উত্তর আসবে, সেই মন্ত্রী নির্বাচনে জয়লাভ করার জন্য । কারন মন্ত্রী পদপার্থী অনেকেই থাকবে, কাকে এই পদটি দেওয়া হবে তা নির্ধারন করা হয় ভোটের মাধ্যমে, যার ভোট বেশী তাকে পদ দেওয়া হয় ।
সেইমভাবে কল্পনা করলে, যদি একই নিশ, একই টপিক, একই কোয়ালিটির আর্টিকেল, একই ধরনের ডিজাইন নিয়ে গুগলের সামনে ৩ টা ওয়েবসাইট দাঁড়ায়, তাহলে গুগল এই ৩ টা থেকে কাকে প্রথমে দিবে ????
এখানেই হচ্ছে ব্যাকলিঙ্কের খেলা, অর্থাৎ আমি যদি এইটাকে ভোট ধরি, তাহলে ৩ টার মধ্যে যদি একটা ওয়েবসাইট ১০ টা ভোট পায় , একটা ওয়েবসাইট ৫ টা পায়, আর ১ টা কোন ভোট না পায় তাহলে গুগল যে ১০ টা ভোট অর্থাৎ যে ১০ টা ব্যাকলিঙ্ক পেয়েছে তাকে ১ম পজিশনে দিবে এবং যে ৫ টা পেয়েছে তাকে ২য় পজিশনে দিবে , এইভাবে পর্যায়ক্রমে পজিশন সাজাবে ।
কারন, গুগলের চোখে যেই ওয়েবপেজ ১০ টা ভোট পেয়েছে অর্থাৎ এই টাকে আমরা বলতে পারি ১০ টা সুপারিশ পেয়েছে তাকেই প্রাইওরিটি বেশী দিবে ।
কিন্তু এখানে একটা বিষয় হচ্ছে কোয়ালিটি,
যেমন, আপনি এবং আপনার ফ্রেন্ড একসাথে একটি জব এর জন্য এপলাই করেছেন, সেখানে মনে করুন আপনার জন্য ৫০ জন সাধারন মানুষ ফোন দিয়ে সুপারিশ করলো । আর আপনার ফ্রেন্ডের জন্য মাত্র ১ জন মন্ত্রী ফোন দিয়ে সুপারিশ করলো । তাহলে জব আসলেই কাকে দেওয়া হবে ??
নিশ্চয় আপনার উত্তর হবে আপনার ফ্রেন্ডকে 🙂 । কারনটা কিন্তু এখানে পরিষ্কার । ৫০ জন সাধারন মানুষ থেকে একজন মন্ত্রীর পাওয়ার, অথরিটি, ট্রাস্ট অনেক বেশী তাই মন্ত্রীকেই প্রাইওরিটি বেশী দেওয়া হবে ।
ব্যকলিঙ্কের ক্ষেত্রেও একই বিষয়টি কল্পনা করুন,
৫০ টা সাধারন টাইপের ব্যাকলিঙ্ক পেয়েছে এমন একটি সাইটের পাওয়ারের থেকে যেই সাইট মাত্র ১ টি বড় রিলেটেড সাইট থেকে ব্যাকলিঙ্ক পেয়েছে তার পাওয়ার বেশী হবে ।
প্রো টিপসঃ এখানে অবশ্যয় মনে রাখতে হবে, আপনার সাইট যেই টপিকের , সে ধরনের টপিক রিলেটেড সাইট থেকেই ব্যাকলিঙ্ক নিতে হবে । তাহলে সেই ব্যাকলিঙ্ক পাওয়ারফুল ব্যাকলিঙ্ক হিসেবে গন্য হবে ।
কেন ব্যাকলিঙ্ক গুরুত্বপুর্ন?
১) র্যাংকিংঃ গুগল যদিও বলে যে নিজে ব্যাকলিঙ্ক করলে কাজ করে না , বা UGC ব্যাকলিঙ্ক কাজ করে না । কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় এই সব ব্যাকলিঙ্ক র্যাংকিং এ অনেক প্রভাব ফেলে । এইটা সুধু আমার কথা না । ওয়ার্ল্ড এ যারা SEO এক্সপার্ট আছে তারাও ব্যাকলিঙ্ক নিয়ে প্রচুর এক্সপেরিমেন্ট করেছে । সে অনুযায়ী বলা যায় ব্যাকলিঙ্ক করার ফলে র্যাংকিং বুস্টআপ হয় । https://ahrefs.com/blog/search-traffic-study/ Ahref এর একটি স্টাডিতে তারা দেখিয়েছে কীভাবে ব্যাকলিঙ্ক অর্থাৎ বেশী রেফারেল ডোমেইন র্যাংকিং এ সহযোগীতে করে আসতেছে ।
২) ভিজিবিলিটিঃ ব্যাকলিঙ্ক করার ফলে সার্চ ইঞ্জিন রুবট বার বার আপনার সাইটে আসতে থাকে , ফলে খুব সহজেই আপনার ভিজিবিলিটি বাড়তে থাকে । দ্রুত পোস্ট ইন্ডেক্স হয় ।
৩) রেফারেল ট্রাফিকঃ যেই পেজে ব্যাকলিঙ্ক করা হয় ঐ পেজে ভিজিটর আসলে খুব সহজেই আমরা কিছু রেফারেল ট্রাফিক পেতে পারি । যেই টা আমি নিচে বিস্তারিত আলোচনা করেছি ।
ব্যাকলিঙ্ক ছাড়া কি র্যাংক করা সম্ভব? কেন র্যাংক করে এবং কীভাবে?
আপনি যদি শুনে থাকেন অনেকেই ব্যাকলিঙ্ক ছাড়া সাইট র্যাংক করিয়েছে এবং ভালো পজিশনে আছে, তাহলে আপনি সঠিক শুনেছেন । কারন ব্যাকলিঙ্ক ছাড়াও খুব সহজে র্যাংক পাওয়া যায় । তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয় ভালোভাবে জানতে হবে এবং সে অনুযায়ী কাজ করে যেতে হবে ।
১) কিওয়ার্ড সিলেকশনঃ
ব্যাকলিঙ্ক ছাড়া র্যাংক পাওয়ার অন্যতম শর্ত হচ্ছে “ভালো কিওয়ার্ড সিলেকশন”
মনে করুন, আমি এমন একটি কিওয়ার্ড টারগেট করেছি, যেই কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দিলে গুগলে মাত্র ২ টা এক্সেক্ট রিলিভেন্ট রেজাল্ট আসছে । এবং সেই ২ টি রেজাল্ট গুগলের ১ এবং ২ নাম্বার পজিশনে আছে । বাকি ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, ১০ নাম্বার পজিশনে কয়েকটা সোসাইল মিডিয়া সাইট এবং লেস ফোকাস সাইট আছে । তাহলে ঐ কিওয়ার্ড দিয়ে আপনি আর্টিকেল কভার করে, ভালোভাবে অনপেজ করলে খুব সহজেই ৩-৪ নাম্বার পজিশনে চলে আসতে পারবেন ।
প্রো টিপসঃ লেস ফোকাস সাইট হচ্ছে সেগুলো , যেগুলো আপনার কিওয়ার্ড এর সাথে ১০০% ইউজার ইন্টেন্ড কভার হয় না । যেমনঃ কেউ সার্চ দিলো “best dishwasher for low water pressure” । আপনি দেখবেন কিছু রেজাল্ট আসবে যেগুলো সুধু ফোকাস করেছে “best dishwasher” কে । গুগল যদি এই সাইট গুলো আনে তার মানে এইগুলো লেস ফোকাস সাইট , আপনি খুব সহজেই এই সাইটকে টপকাতে পারবেন । সে যত বড় সাইটই হোক না কেন ।
২) অন পেজ অপটিমাইজেশনঃ
ব্যাকলিঙ্ক ছাড়া র্যাংক পাওয়ার অন্যতম আরেকটি শর্ত হচ্ছে “অন পেজ অপটিমাইজেশন”
ব্যাকলিঙ্ক ছাড়া র্যাংক পেতে হলে অবশ্যয় ভালো কিওয়ার্ড সিলেক্টের পাশাপাশি আপনাকে অন পেজ অপটিমাইজেশনে দক্ষ হতে হবে । কোন ধরনের অন পেজ অপটিমাইজেশন বর্তমানে কাজ করে সে সম্পর্কে রেগুলার আপডেটেড থাকতে হবে ।
৩) কনটেন্ট আউটলাইন এবং কোয়ালিটিঃ
কথায় আছে “Content Is King” । উপরের বিষয়গুলোর পাশাপাশি, আপনার কনটেন্ট কোয়ালিটি ঠিক রেখে যদি কনটেন্ট স্টার্কচার বাঁ আউটলাইন খুব সুন্দর ভাবে সাজাতে পারেন তাহলে ব্যাকলিঙ্ক ছাড়াই আপনি গুগলের জিরো পজিশনে চলে আসতে পারেন ।
এক্ষেত্রে কনটেন্ট কোয়ালিটি অনেক কিছুর উপর ডিপেন্ড করে । কনটেন্ট এর সেনটেন্স ম্যাকিং , গ্রামার এরর, ইররিলিভেন্ট ইনফরম্যাশন, আননেসেসারি ইনফরম্যাশন, লং সেনটেন্স এর ব্যবহার ইত্যাদি ইত্যাদি ।
তাই একটি ভালো কনটেন্ট ই পারে খুব সহজে ব্যাকলিঙ্ক ছাড়াই গুগলের প্রথম পেজে জায়গা করে নিতে ।
৪) ট্যাকনিক্যাল SEO:
আপনাকে সব সময় ফলো রাখতে হবে, সাইটে কোন ম্যাজর ট্যাকনিক্যাল প্রবলেম আছে কিনা । যেমনঃ 404 error, Webmaster issue, Coverage Issue, Structure data issue, Mobile friendly issue, UI UX issues, Loading speed issue, Index issue, ইত্যাদি ইত্যাদি ।
এই সমস্যা গুলো আসার সাথে সাথে সলভ করে ফেলতে হবে । অন্যথায় প্রথম পেজে আসলেও তা দীর্ঘস্থায়ি হবে না । অল্প সময়েই যেকেউ আপনাকে নিচে ফেলে উপরে চলে আসবে ।
উপরের বিষয়গুলো ঠিক রেখে যদি কেউ মিনিমাম ৬ মাস লেগে থাকে আমি আশা করি কোন প্রকার ব্যাকলিঙ্ক ছাড়াই ঐ সাইট খুব ভালো করবে ।
৫) ব্যাকলিঙ্ক অর্জন করা:
আমি বাংলাদেশে এমন কিছু মানুষকে চিনি যাদের ওয়েবসাইট থেকে আর্নিং মাসে প্রায় ১০ হাজার ডলার কিন্তু জিজ্ঞাস করলে বলবে সে এই পর্যন্ত কোন ব্যাকলিঙ্ক ই করে নাই , এমনকি আপনি Ahref এ চেক দিলে দেখবেন তার সাইটে অনেক ব্যাকলিঙ্ক করা হয়েছে । তাহলে কি ঐ ব্যাক্তি মিথ্যা বলেছে ??
মোটেও না । আসলে তার সাইট যখন গুগলে ভালো র্যাংকিং এ আসতেছে তখন তার কনটেন্ট ভালো হওয়ার কারনে কিছু সাইটের অথর তাদের রিলিভেন্ট ইনফরমেশনকে ফুলফিল করার জন্য ঐ সাইটকে এক্সটারনাল লিঙ্ক হিসেবে রেফার করে, তাই অটোমেটিক ব্যাকলিঙ্ক পেয়ে যায় এবং সাইট আরও ভালো র্যাংক করে ।
এখানে মূল বিষয় হচ্ছে, ঐ সাইট অবশ্যয় ব্যাকলিঙ্ক পেয়েছে , ব্যাকলিঙ্ক ছাড়া র্যাংক করে নি । কিন্তু ঐ ব্যাকলিঙ্ক সাইটের মালিক নিজে করে নাই, ব্যাকলিঙ্ক অর্জন করেছে তাই ভালো কনটেন্ট এর কোন বিকল্প নেই ।
ব্যাকলিঙ্ক কী আসলেই প্রয়োজন? ব্যাকলিঙ্ক না করলে আমার কি কোন ক্ষতি হবে?
যদি আপনি লো কমপিটিটিভ কিওয়ার্ড এবং হাই কমপিটিটিভ কিওয়ার্ড র্যাংক করাতে চান তাহলে আমি বলবো অবশ্যয় ব্যাকলিঙ্ক করার প্রয়োজনীয়তা অপরিসিম ।
কারন , আপনার কমপিটিটররা যদি ব্যাকলিঙ্ক করে ভালো পজিশনে থাকে তাহলে আপনি ব্যাকলিঙ্ক ছাড়া ঐ কিওয়ার্ড খুব সহজে র্যাংক করাতে পারবেন না । আর র্যাংক করলেও তা বেশীদিন স্থায়ী হবে না ।
তবে এখানে ২ টা বিষয় কাজ করেঃ
প্রথমটি হচ্ছে, Manually Created Backlinks – মানে হচ্ছে আমি নিজের ব্যাকলিঙ্ক নিজে করেছি ।
অন্যটি হচ্ছে, Acquired Backlinks – মানে হচ্ছে সে ব্যাকলিঙ্ক পেয়েছে অন্য সাইট থেকে, বাঁ অন্য কেউ অটোমেটিক তার কনটেন্ট ভালো হওয়ার কারনে ব্যাকলিঙ্ক দিয়েছে । উপরে তা ব্যাখ্যা করেছিলাম ।
তাই মূল কথা হচ্ছে, ব্যাকলিঙ্ক ছাড়া কেউ ই র্যাংকে বেশীদিন টীকে থাকতে পারে না । ব্যাকলিঙ্ক করতে হয় অথবাঁ অর্জন করে নিতে হয় 🙂 ।
প্রো টিপসঃ ব্যাকলিঙ্কের মধ্যে সবচেয়ে কোয়ালিটি সম্পন্ন ব্যাকলিঙ্ক হচ্ছে “ব্যাকলিঙ্ক অর্জন করা”
র্যাংক করার জন্য কয়টি ব্যাকলিঙ্ক প্রয়োজন?
এই টা নির্ভর করবে আপনার কিওয়ার্ড এর কমপিটিশন এবং আপনার ব্যাকলিঙ্কের কোয়ালিটির উপর । মনে করুন, আপনার যারা কমপিটিটর তাদের এভারেজ DR5 এবং DA10+ । এবং যারা ১ম, ২য় এবং ৩য় নাম্বারে র্যাংক করে আছে তাদের সবাই প্রায় ২ টা করে রিলিভেন্ট গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিঙ্ক করেছে , এবং সবার গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিঙ্ক গুলোর এভারেজ DR প্রায় ১০+ । তাদের কনটেন্ট এবং অন পেজ অপটিমাইজেশন ভালো । এংকর টেক্সট পার্শিয়াল ম্যাচ বাঁ ব্রান্ডেড বাঁ নেকড ।
তাহলে তাদের কে আউটর্যাংক করতে আপনাকে অবশ্যয় কনটেন্ট এবং আউটরিচ ঠিক রাখার পাশাপাশি রিলিভেন্ট মিনিমাম ২-৩ টা গেস্ট পোস্ট করা যেতে পারে । অথবাঁ যদি বেশী ভালো গেস্ট পোস্টিং সাইট পেয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে মাঝে মাঝে ১ টা গেস্ট পোস্ট দিয়েও আউটর্যাংক করা সম্ভব ।
তাই এক্ষেত্রে এক্সেক্ট বলা যাচ্ছে না । অবশ্যয় আপনাকে এক্সপেরিমেন্ট করে যেতে হবে। যদি ২ টা দিয়েও আউটর্যাংক করানো না যায় তাহলে ৩ টা দিয়ে দেখতে হবে কি হয় ।
আশা করি কয়টা ব্যাকলিঙ্ক লাগবে তার ধারনা পেয়ে গিয়েছেন 🙂 ।
প্রো টিপসঃ বর্তমানে এংকর টেক্সট সবচেয়ে ভালো কাজ করে ব্রান্ডেড , নেকড এবং পার্শিয়াল ম্যাচ ।
ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্ক কী? র্যাংক করার জন্য কি ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্ক প্রয়োজন?
ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্ক মূলত ব্যাকলিঙ্কের একটি টাইপ । এটিকে অনেকেই ফাউন্ডেশন ব্যাকলিঙ্ক বলে থাকে । ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্ক বলতে আমরা এমন টাইপ ব্যাকলিঙ্ক বুঝি যেই ব্যাকলিঙ্ক নিজে নিজেই করা যায় । অর্থাৎ এই টাইপের ব্যাকলিঙ্ক আপনি নিজেই ঐ কাঙ্খিত ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করে ব্যাকলিঙ্ক তৈরী করতে পারবেন ।
ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্কের কিছু সুবিধাঃ
- ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্ক নিজে নিজেই করা যায় ।
- এই ব্যাকলিঙ্ক লিঙ্ক ডাইভাসিটি তৈরীতে সহযোগীতে করে । লিঙ্ক ডাইভারসিটি হলে মূলত গুগল ব্যাকলিঙ্কগুলোকে ন্যাচারাল ভাবতে শুরু করে ।
- ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্কের খরচ অনেক কম ।
- এই ব্যাকলিঙ্ক এক দিনেই অনেকগুলো করা যায় ।
ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্কের কিছু অসুবিধাঃ
- এই ব্যাকলিঙ্ক সরাসরি র্যাংকে কোন প্রভাব ফেলে না ।
- মাঝে মাঝে ভালোভাবে ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্ক না করতে পারলে গুগল সেগুলোকে স্প্যামিং হিসেবে ট্রিট করে ।
ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্ক করতে কি কি বিষয় খেয়াল রাখা প্রয়োজনঃ
- অবশ্যয় একই আইপি থেকে বার বার একই সাইটে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে না ।
- ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্ক করতে গেলে যদি পারসোনাল ওয়েবসাইটের জন্য হয় তাহলে অবশ্যয় অথর নামে করবেন । আর যদি কম্পানী ওয়েবসাইট হয় তাহলে ব্রান্ড নামেও করতে পারেন । এখানে লজিক হচ্ছে, মনে করুন, একটা ক্রিকেট রিলেটেড ওয়েবসাইট তাদের সাইটে থাকা “Sakib Al Hasan Biography” কিওয়ার্ড টি র্যাংক করাতে চাচ্ছে । এখন তারা প্রোফাইল ব্যাকলিঙ্ক করতে গিয়ে যদি ব্রান্ড নাম না দিয়ে Sakib Al Hasan নামে প্রোফাইল তৈরী করে ব্যাকলিঙ্ক নেয় তাহলে এই টা কি ন্যাচারাল হলো ?? সাকিব আল হাসান কি কোন সময় এসে নিজে ব্যাকলিঙ্ক করবে ?? এই টা কি গুগল ভালো চোখে দেখবে ?? সেক্ষেত্রে এখানে ব্রান্ড নেম টা দেওয়া উচিত ছিলো ।
- অবশ্যয় একদিনে ২০-৩০ টার বেশী ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্ক করবেন না।
- ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্কের পরে যদি বেশী সমস্যা না থাকে এইগুলোকে ইন্ডেক্স এবং লিঙ্ক জুস/ লিঙ্ক পাওয়ার বুস্টআপ এর জন্য Tire-2 ব্যাকলিঙ্ক করতে পারেন ।
ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্কের মধ্যে কি কি আছেঃ
ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্কে প্রায় অনেক ধরনের ব্যাকলিঙ্ক আছে । যেমনঃ
- High DA Profile Backlinks
- Forum Profile Backlink
- High-Quality Bookmark Backlink
- Image Share Backlinks
- Infographic Backlinks
- High-Quality Doc Share
- Article Submission Backlink
- Audio Submission Backlink
- Video Submission Backlink
- Web 2.0 Backlink
- Expired Web 2.0 Backlinks
- Citation Backlinks
- Business Listing Backlinks
- Directory Listing Backlinks
ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্কের রিসোর্সঃ
গুগলে সার্চ করলে আপনি ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্কের প্রচুর রিসোর্স পাবেন । তাও আমি সব ক্যাটাগরির কিছু কিছু লিঙ্ক দিয়ে দিচ্ছি । আপনি চাইলে খুব সহজে রেজিস্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইট গুলো থেকে ব্যাকলিঙ্ক নিতে পারেন ।
এই গুগল ড্রাইভের ফোল্ডারের ভিতর সব ধরনের ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্কের রিসোর্স দেওয়া আছেঃ
https://drive.google.com/drive/folders/1sLCs5iSzFFCEJtPMCKcdVMX55XOKhGb2?usp=sharing
ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্কের বিষয়ে Kyle Roof কে একজন জিজ্ঞাস করেছিলো যে Profile, Images এইগুলো কাজ করে কিনা, তার ভাষ্য মতে সব ধরনের ব্যাকলিঙ্ক ই সামান্য হলেও কাজ করে, কারন এই টা লিঙ্ক ডাইভারসিটিতে ভালো কাজ দেয় ।
বিঃদ্রঃ Kyle Roof হচ্ছে ওয়ার্ল্ড এর নাম করা SEO এক্সপার্টদের মধ্যে একজন । তিনি PageOptimizer Pro এর ফাউন্ডার । এবং সাথে প্রুভেন SEO স্ট্রেটেজি নিয়ে অনেক বছর ধরে কাজ করে আসছে ।
ভিবিন্ন প্রকার ব্যাকলিঙ্কের টাইপঃ
1. Resource page থেকে ব্যাকলিঙ্ক:
রিসোর্স টাইপ ব্যাকলিঙ্ক বলতে সাধারন Top বা Best লিস্ট টাইপের আর্টিকেল দিয়ে যে ব্যাকলিঙ্ক পাওয়া যায় তাকে বুঝায় । এক্ষেত্রে এই ব্যাকলিঙ্ক আপনি অটো পেয়ে যেতে পারেন যদি কেউ আপনার কম্পানী বা সাইট কে লিস্ট করে তার পোস্টে । অথবা আপনি নিজেই ন্যাচারাল লিঙ্ক প্রোফাইল তৈরী করার জন্য এই সিস্টেমে লিঙ্ক নিতে পারেন । যেমনঃ Best SEO Comapnies কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দিলেই দেখবেন অনেক বড় বড় সাইট ভিবিন্ন কম্পানীর সাইট কে ব্যাকলিঙ্ক দিয়েছে একটা পোস্ট থেকে ।
এছাড়া কেউ একটা বিষয় রিসার্চ করে নিচে রিসার্চ এর রিসোর্স পেজগুলো দিয়ে রাখে , এই টাকেও রিসোর্স ব্যাকলিঙ্ক বলা যায় ।
2. infographics থেকে ব্যাকলিঙ্ক:
মাঝে মাঝে দেখবেন কিছু সাইট একটা বিষয় ব্যাখ্যা করার জন্য কোন ওয়েবসাইট থেকে একটা ইনফোগ্রাফিক ইমেজ এনে তার পোস্টে দিয়ে রেখেছে এবং সোর্স হিসেবে নিচে যেই ওয়েবসাইট থেকে এনেছে তার লিঙ্ক দিয়ে রেখেছে , এই টা কে infographics ব্যাকলিঙ্ক বলে । যেমনঃ
3. Donation and non-profit sites থেকে ব্যাকলিঙ্ক::
কিছু নন প্রফিট ওরগানাইজেশন সাইট আছে যাদের কে আপনি ডোনেশন করলে তারা আপনার কম্পানীর নামসহ তাদের ডোনেশন পেজ থেকে আপনাকে একটা ব্যাকলিঙ্ক দিবে । এই টা কেই donation ব্যাকলিঙ্ক বলা হয় । গুগল এই ব্যাকলিঙ্ককে খুবই ন্যাচারাল ভাবে গ্রহন করে ।
যেমনঃ https://www.dragonflybsd.org/donations/
4. Testimonials এর মাধ্যমে ব্যাকলিঙ্ক:
কোন কম্পানী থেকে যখন আমরা কোন ধরনের সার্ভিস নেই তখন তাদের ওয়েবসাইটে ঐ সার্ভিস সম্পর্কে টেস্টিমনিয়াল দেওয়া যায় । কিছু কিছু কম্পানী ঐ টেস্টিমনিয়াল আপনার ওয়েবসাইট বা কম্পানীর নাম সহ পাবলিশ করে থাকে , এই টাইপের ব্যাকলিঙ্ক কে টেস্টিমনিয়াল ব্যাকলিঙ্ক বলে ।
যেমনঃ https://mythemeshop.com/
5. Link roundups থেকে ব্যাকলিঙ্ক:
লিঙ্ক রাউন্ডআপ ব্যাকলিঙ্ক মানে হচ্ছে, কোন ওয়েবসাইটে Best 20 Backlinks Guide List লিখে একটা আর্টিকেল পাবলিশ করলো এবং আর্টিকেলের ভিতর ২০ টা গাইডলিঙ্ক লিঙ্ক করে দিলো যাতে ইউজার ঐ গাইডলাইন গুলোতে ক্লিক করে পড়তে পারে । এই টাইপের ব্যাকলিঙ্ককে রাউন্ডআপ ব্যাকলিঙ্ক বলে ।
যেমনঃ https://neilpatel.com/blog/9-link-building-resources-thatll-increase-your-search-rankings/
6. Influencers দের থেকে ব্যাকলিঙ্ক:
সাধারন যারা influencer তাদের ওয়েবসাইটে বা সোসাইল মিডিয়া প্রোফাইলে প্রচুর পরিমানে অথরিটি ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিঙ্ক থাকে । যার কারনে তাদের ওয়েবসাইটের অথরিটি অনেক ভালো হয় । এখন কেউ যদি তাদের ওয়েবসাইট বা সোসাইল মিডিয়া প্রোফাইল থেকে একটি ব্যাকলিঙ্ক নিতে পারে তাহলে তার ওয়েবসাইটও ভালো পরিমান ট্রাস্ট বিল্ডআপ হবে গুগলের কাছে এবং অথরিটি পাবে ।
যেমনঃ
10. Backlinks from guest blogging on quality sites
আউটরিচ গেস্ট পোস্ট সবচেয়ে কঠিন ব্যাকলিঙ্কের মধ্যে একটি । এই টাইপের ব্যাকলিঙ্ক অর্জন করতে হলে একটা প্রসিডিউর মেইনটেইন করে যেতে হবে । যেমনঃ আপনার নিশ রিলিভেস্ট সাইট খুজে বের করে , কোয়ালিটি চেক করে তাদের মেইল পাঠানো এবং নেগোশিয়েশন করে পেমেন্ট দিয়ে ব্যাকলিঙ্ক নেওয়া । এই নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করেছি ।
7. Interviews এর মাধ্যমে ব্যাকলিঙ্কঃ
খুবই সুন্দর এবং পাওয়ারফুল একটি ব্যাকলিঙ্ক । আপনি কোথায়ও ইন্টারভিউ দিতে পারলে বা কোন নিউজ সাইটে বা ব্লগ সাইটে ইন্টারভিউ দিয়ে খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিঙ্ক নিতে পারবেন । এই ধরনের ব্যাকলিঙ্ক গুগলের কাছে খুবই প্রিয় 🙂 ।
যেমনঃ
8. Blog commenting এর মাধ্যমে ব্যাকলিঙ্কঃ
এখানে আমি অটো এপ্রুভাল ব্লগ কমেন্টিং এর কথা বুঝাচ্ছি না । আপনি যদি আপনার নিশ রিলিভেন্ট ওয়েবসাইটে গিয়ে রিলিভেন্ট কমেন্ট করে ব্যাকলিঙ্ক অর্জন করতে পারেন তাহলে এই ব্লগ কমেন্ট এখনও ভালো কাজ করে ।
Matt Cutt একটি পর্বে , রিলিভেন্ট পোস্ট গুলোতে ব্লগ কমেন্ট করাকে পজিটিভ ভাবে মন্তব্য করেছিলেন । তবে আপনার উদ্দেশ্য যদি হয় সুধু লিঙ্ক বিল্ডিং তাহলে ব্যাপারটা ভালো দেখাবে না । আর অবশ্যয় অথর নামে হতে হব । কম্পানী নামে হলে তা স্প্যামিং হিসেবেই গন্য হবে । নিম্নে ভিডিওটি এটাচ করে দেওয়া হলোঃ
9. Free online tools, widgets, plugins or extensions এর মাধ্যমে ব্যাকলিঙ্কঃ
যেমনঃ মনে করুন আপনার SEO এজেন্সি আছে । আপনি আপনার নিজের কনসেপ্ট দিয়ে একটি টুলস বানালেন যা ভিবিন্ন SEO এক্সপার্ট, ব্লগাররা বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে পারবে ।
কিছুদিন পরেই দেখবেন এই টূলস ভিবিন্ন ব্লগার, অনলাইন মার্কেটার অটোমেটিক তাদের প্রয়োজনেই তাদের ওয়েবসাইটে শেয়ার করতেছে এবং আপনি হাজার হাজার কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক ফ্রীতে পেয়ে যাচ্ছেন 🙂 ।
10. Quality directories এর মাধ্যমে ব্যাকলিঙ্কঃ
এই যায়গায় আমি অটো এপ্রুভ ডিরেক্টরির কথা বলছি না । এখনও কিছু ডিরেক্টরি লিস্টিং সাইট আছে যাদের গুগল সামান্য হলেও প্রাইওরিটি দিয়ে থাকে । এই সব ডীরেক্টরি মেক্সিমাম ই প্রিমিয়াম লিস্টিং করে থাকে । তাই আপনার সামর্থ থাকলে আপনি ৫-১০ ডলার খরচ করে এই টাইপ ডিরেক্টরি থেকে ব্যাকলিঙ্ক নিতে পারবেন খুব সহজেই ।
বিঃদ্রঃ স্প্যামিং ডিরেক্টরি গুলোকে গুগল ইগনোর করে থাকে ।
11. Running discounts, promotions or contests এর মাধ্যমে ব্যাকলিঙ্কঃ
এটি মূলত যাদের অনলাইনে সার্ভিস বাঁ প্রোডাক্ট আছে এবং ডিসকাউন্ট দিয়ে থাকে কিছুদিন পর পর তাদের জন্য ।
তারা চাইলেই তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের ডিস্ককাউন্ট বাঁ কুপন কোড বিভিন্ন ওয়েবসাইটে দিতে পারেন সেখান থেকে খুব ইজিলি একটি ব্যাকলিংক অর্জন করা যায় ।
12. পরিচিত মানুষদের থেকে ব্যাকলিঙ্কঃ
এই টা খুব মজাদার , মনে করুন আপনার একটি হোম নিশের ওয়েবসাইট আছে । আপনি চাইলেই আপনার পরিচিত দের রেফারেন্স ধরে এমন কিছু মানুষকে পেতে পারেন যাদেরও হোম নিশের সাইট আছে । অথবা অন্য নিশের সাইট আছে । এক্ষেত্রে আপনি সেফ জোনে থাকার জন্য , আপনি আপনার সাইট থেকে আপনার এক ফ্রেন্ডকে লিঙ্ক দিতে পারেন , আবার আপনার সাইটকে আপনার ফ্রেন্ড এর ফ্রেন্ড থেকে লিঙ্ক দিতে পারেন । তাহলে বিষয়টা গুগলের কাছে আনন্যাচারাল মনে হলো না । অবশ্য এই পদ্ধতি আমরা আমাদের কমিউনিটিতে এখনও করে আসছি 🙂 ।
13. Forum posts এর মাধ্যমে ব্যাকলিঙ্কঃ
এখানে আমি ফোরাম প্রোফাইল ব্যাকলিঙ্ক এর কথা বলছি না । আপনি আপনার নিশ রিলেটেড ১০ ফোরামেও যদি একটিভ থাকতে পারেন তাহলে কিছু দিন পর দেখবেন আপনি খুব সহজেই ঐ ফোরামের ভিবিন্ন পোস্টে আপনার ওয়েবসাইট বা ওয়েবসাইটের কোন ইনফরমেটিভ আর্টিকেল শেয়ার করতে পারেন ইউজারের সুবিধার জন্য সাথে একটি ফ্রী ব্যাকলিঙ্কও পেয়ে গেলেন 🙂 । নিশ রিলিভেন্ট হওয়ায় এই ব্যাকলিঙ্ক অনেক পাওয়ারফুল হবে ।
14.Q&A platforms থেকে ব্যাকলিঙ্কঃ
এই টাইপের ব্যাকলিঙ্ক আমরা এখনও করে থাকি । ভিবিন্ন কোয়েশ্চেন/এন্সার প্লাটফ্রমে আমাদের নিশ রিলিভেন্ট কোয়েশ্চেন গুলো এন্সার দেওয়ার সময় খুব সহজেই আমাদের আর্টিকেলটি মেনশন করা যায় । এই ব্যাকলিঙ্ক থেকে ভিজিটরও পাওয়া যায় তাই এই ব্যাকলিঙ্কও গুগলের কাছে ট্রাস্ট ভ্যালু বাড়ায় আপনার সাইটের ।
যেমনঃ quora থেকে ব্যাকলিঙ্ক ।
15. Authority Site এর Sub-Domain (Web 2.0) থেকে ব্যাকলিঙ্কঃ
সাব-ডোমেইন আমরা সবাই বুঝি । অর্থাৎ একটা মেইন সাইটের ডোমেইন এর আন্ডারে অন্য কোন নাম দিয়ে ডোমেইন নিয়ে আলাদা সাইট বানানো গেলেই সেই টা সাবডোমেইন হিসেবে ট্রিট হয় । যেমনঃ wordpress.com মেইন ডোমেইন । nazmul.wordpress.com হচ্ছে সাব-ডোমেইন । এই সব ডোমেইনে নিজের ওয়েবসাইট করে , সেখানে কনটেন্ট দিয়ে ব্যাকলিঙ্ক নেওয়াকে আমরা Web 2.0 ব্যাকলিঙ্ক বলি । যেমনঃ
https://Livejournal.com
ইত্যাদি ইত্যাদি
ওয়েব 2.0 ডোমেইন সম্পূর্ন আলাদা সাইট হিসেবে গন্য হয় গুগলের কাছে । পূর্বে জাস্ট ডোমেইন নিয়ে সাইট খুলে একটা কনটেন্ট কোনভাবে দিয়ে ব্যাকলিঙ্ক নিয়ে নিতে পারলেই সাইট বুস্ট হতো । কিন্তু বর্তমানে Web 2.0 যদি ভালো ভাবে না করতে পারেন সেক্ষেত্রে কোন কাজেই দিবে না ।
Web 2.0 সাইট খুলে ব্যাকলিঙ্ক নেওয়ার সময় যা যা খেয়াল রাখতে হবেঃ
- Web 2.0 সাইটকে অবশ্যই নিজের মেইন সাইট হিসেবে ট্রিট করতে হবে
- ওয়েবসাইট করার পর এই সাইটের ডিফল্ট থিম এবং নাম ডিজাইন সবকিছু চেঞ্জ করতে হবে ।
- Web 2.0 সাইটে যে আর্টিকেল পাবলিশ করা হবে সেটি অবশ্যই কোয়ালিটি আর্টিকেল হতে হবে । অর্থাৎ মিনিমাম রিডেবল আর্টিকেল হতে হবে ।
- Web 2.0 তে রেগুলার কাজ করতে হবে অর্থাৎ শুধুমাত্র একটি পোস্ট দিয়ে ব্যাকলিংক নিয়ে নিলাম নিতে পারেন ।
- Web 2.0 সাইটে আর্টিকেল পাবলিশ করার সময় অবশ্যই অন পেজ অপটিমাইজেশন করতে হবে ।
- ওয়েবসাইট খোলার সাথে সাথে ব্যাংক লিঙ্ক দেওয়া যাবে না অবশ্যই মিনিমাম এক থেকে দেড় মাস পর যখন সম্পূর্ণভাবে সাইটটি গুগলে ইনডেক্স হবে তখন ব্যাকলিংক নিবেন ।
Web 2.0 সাইট খোলার সময় যা যা করা যাবে নাঃ
- কিছু আর্টিকেল পাবলিশ করা ছাড়া মেইন সাইটের জন্য ব্যাকলিংক নিবেন না
- অটো জেনারেটর কন্টেন্ট দেওয়া যাবে না
- Web 2.0 ডোমেইন নেমটি অবশ্যই প্রফেশনাল নাম নিতে হবে
- স্পিন, কপি পেস্ট আর্টিকেল না দেওয়া ই বেটার ।
- স্পামিং করা যাবে না ।
- একটি ওয়েবসাইট প্লাটফর্মে বারবার একই আইপি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে না ।
- Web 2.0 ওয়েবসাইট করার সময় অবশ্যই চেষ্টা করবেন USA আইপি ধরে কাজ করার জন্য
- Web 2.0 ওয়েবসাইট থেকে ইররিলিভেন্ট টপিকের জন্য ব্যাকলিঙ্ক নিবেন না
গেস্ট পোস্ট এবং অথরিটি টাইপ ব্যাকলিঙ্ক কেন প্রয়োজন?
বর্তমানে কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক ক্যাটাগরিতে গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিঙ্ক এবং অথরিটি টাইপ ব্যাকলিঙ্ক হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যাকলিঙ্ক । কারন একমাত্র এই টাইপের ব্যাকলিঙ্ক সরাসরি র্যাংকিং এ প্রভাব ফেলে ।
আমি এমনও দেখেছি, সাইট ২ নাম্বার পেজে আটকে আছে , ২ টা রিলিভেন্ট গেস্ট পোস্ট নেওয়ার কারনে ১ মাসেই ওই কিওয়ার্ড গুগলের ফিচারে চলে এসেছে ।
গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিঙ্ক কী?
আপনি যখন আপনার ইন্ডাস্ট্রি রিলিটেড অন্য কোন ওয়েবসাইট থেকে একটি আর্টিকেল পাবলিশ করার মাধ্যমে ব্যাকলিঙ্ক নিবেন তাকেই মূলত গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিঙ্ক বলে ।
গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিঙ্ক কেন প্রয়োজন?
- ডোমেইন অথরিটি বুস্টআপ করার জন্য গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিঙ্কের গুরুত্ব অপরিসীম ।
- খুব দ্রুত কিওয়ার্ড র্যাংক করানোর জন্য ।
- ব্রান্ড ভ্যালু বাড়ানোর জন্য ভালো কাজে দেয় ।
- আপনার একই ইন্ডাস্ট্রি রিলেটেড মানুষদের সাথে সম্পর্ক তৈরী করতে সাহায্য করে ।
- অন্য সাইটে আপনার নামে যদি কনট্রিভিউটর একাউন্ট খুলে পোস্ট করতে পারেন তাহলে এটি ঐ বিষয়ে আপনার এক্সপার্টাইজ প্রমান করতে সাহায্য করে ।
- যেহেতু এই ব্যাকলিঙ্ক সরাসরি র্যাংকিং এ প্রভাব ফেলে তাই এই ব্যাকলিঙ্ক অর্গানিক ভিজিটর বাড়াতে সাহায্য করে ।
- বড় কোন ওয়েবসাইট গেস্ট পোস্ট করতে পারলে সেখান থেকে আপনি রেগুলার কোয়ালিটি তারগেটেড ট্রাফিক পেতে পারেন ।
- আপনার কম্পানীর বা সাইটের রেপুটেশন বাড়াতে ব্যাকলিঙ্ক ভালো কাজে দেয় ।
ইত্যাদি ইত্যাদি ।
গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিঙ্ক করার সময় কি কি বিষয় খেয়ার রাখতে হবে?
- সাইট অবশ্যয় আপনার নিশ রিলিভেন্ট হতে হবে ।
- সাইট দেখতে একমদ ন্যাচারাল সাইটের মত হতে হবে । অর্থাৎ রিয়েল সাইটের মত হতে হবে ।
- যেই সাইট থেকে ব্যাকলিঙ্ক নিতে চাচ্ছেন ঐ সাইট থেকে সুধু গেস্ট পোস্ট সাইট সেল করে এমন সাইট থেকে ১০০ হাত দূরে থাকবেন ।
- বর্তমান নিউ গুগল আপডেট অনুযায়ী অবশ্যয় চেস্টা করবেন যেই সাইট গুলোতে “Write for us” , “Contributor” টাইপ পেজ না থাকবে সেখান থেকে গেস্ট পোস্ট নিতে ।
- গেস্ট পোস্ট আর্টিকেলের কোয়ালিটি অবশ্যয় রেগুলার পোস্টের কোয়ালিটির মত রাখার চেস্টা করবেন ।
- এংকর টেক্সট সব সময় চেস্টা করবেন পার্শিয়াল ম্যাচ, ব্রান্ডেড, নেকড , জেনেরিক রাখার ।
- যেই সাইট থেকে গেস্ট পোস্ট নিতে চাচ্ছেন তার আউটবাউন্ড লিঙ্ক অর্থাৎ সে আর কয়টা সাইটকে ব্যাকলিঙ্ক দিয়েছে তা দেখে নিবেন । এই টা Ahref দিয়ে খুব সহজেই দেখে নিতে পারবেন ।
- চেস্টা করবেন যাতে অর্গানিক ট্রাফিক থাকে – নতুন নিশ সাইটের ক্ষেত্রে ৫০০+ এবং পুরোতন নিশ সাইটের ক্ষেত্রে যাতে ১০০০+ থাকে । আর যদি অন্য ইন্ডাস্ট্রি হয় তাহলে যত বেশী অর্গানিক ট্রাফিক থাকলে ততই ভালো ।
- যদি ভালো DR এবং DA দেখে রিয়েল সাইট থেকে গেস্ট পোস্ট নিতে পারেন তাহলে সেটি বেশী কাজে দেয় । তবে এক্ষেত্রে অবশ্যয় সতর্ক থাকবেন সাইট যাতে PBN টাইপ না হয় ।
গেস্ট পোস্টের এপ্রোচ করার সময় কি কি বিষয় খেয়াল রাখা প্রয়োজন?
গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিঙ্ক নিতে হবে অবশ্যয় আপনাকে ঐ সাইট ওনারকে মেইল পাঠাতে হবে । এক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবেঃ
- আউটরিচ মেইলটি যতটা সম্ভব ছোট করে দেওয়ার চেস্টা করবেন ।
- প্রথমে সুধু ই ব্যাকলিঙ্ক নেওয়ার জন্য ফোকাস করবেন না । ফোকাস করবেন তার সাইটে আপনি ভালো একটি আর্টিকেল দিতে চাচ্ছেন । এবং তা রেগুলার বা মাসে একটি দিবেন ।
- আপনি বুজাবেন যে লো কমপিটিটিভ কিওয়ার্ড দিয়ে একটি ভালো ইনফরমেটিভ আর্টিকেল দিতে চাচ্ছেন , যা খুব সহজেই র্যাংক করবে ।
- প্রয়োজনে প্রথম ১-২ টা আর্টিকেল কোন ব্যাকলিঙ্ক ছাড়াই দেওয়ার চেস্টা করুন তার সাথে রিলেশন বিল্ডআপ এর জন্য । এর পর তার সোসাইল মিডিয়াতে কানেক্ত হোন, স্কাইপে কানেক্ট হোন । তারপর খুব সহজেই তার থেকে ব্যাকলিঙ্ক নিতে পারবেন ।
কিছু উদাহরনঃ
—
“Hi admin,
I love your blog [Blog Name] and I especially loved the article [Article Title]. It was so well written.
I was wondering if you accept guest posts. I have one I would love to send you. All I would want in return is one do-follow link.
I look forward to hearing from you.”
—
Hey [First Name],
I’m [Your Name], and I write at [Yoursite.com]. I’m also a regular contributor at [mention a popular blog in your space].
Anyway, I’m writing to you because I have some really interesting content ideas that I strongly feel will be perfect for [Example.com]’s audience.
I can send you the topics I have in mind if you’re still open to new guest authors.
I appreciate the time, and really looking forward to working together.
Cheers!
[Your Name]
—
Hi [Name],
[Personalized comment]
I’m writing to you because I’m interested in contributing a guest post on your site.
Based on what has worked for [Site name] in the past, I feel that your readers would love these ideas:
[Idea Title #1][Brief Description]?
[Idea Title #2][Brief Description]?
To give you an idea of my writing style and quality, here’s a guest post I recently wrote for
[Guest post link]
Do you think these ideas would be a good fit for your [site, publication, newsletter]?
Best,
[Your name and title]
—
ইমেইলের সাবজেক্ট দিতে পারেন এই টাইপেরঃ
- Surprise! Something special for [blog name]
- SEPT/OCT 2019 – Guest post ideas
- Hey [blogger name], here’s a great guest post idea for [blog name]
- Your blog may miss this opportunity
- Let’s discuss your new blog post
- Request: Guest post ideas for [blog name]
- You haven’t covered this topic, right?
- Add value to your subscribers
- Writing is hard. But I’ve done all the hard work
- Writing for Example.com
- Great Opportunity!
- Happy Wednesday, Guy!
- I’ve prepared something special for your blog. Checkout now!
- Great content ideas for your blog
- Review these 3 blog post ideas for [blog name]
- Next blog post for [blog name]. All the hard work is mine
- Check out these link-worthy guest post ideas for your blog
বিঃদ্রঃ আমি শুধু মাত্র উদাহরন দিলাম , আপনি আপনার মত এডিট করতে পারেন । কারন সবাই একসাথে একই মেইল পাঠালে স্প্যামিং হয়ে যাবে ।
ফ্রী তে গেস্ট পোস্ট কীভাবে নেওয়া যায় ?
আসলে ৫% গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিঙ্ক আপনি ফ্রীতে পেতে পারেন । সেক্ষেত্রে আপনাকে কিছু ট্যাকনিকে কাজ করতে হবে । কারন বর্তমানে মেক্সিমাম ই ফ্রী তে কোন লিঙ্ক দিতে চায় না ।
- ফ্রী তে লিঙ্ক নিতে হলে ঐ সাইট ওনারের সাথে আপনার সম্পর্ক তৈরী করতে হবে । এর পর আপনি ১-২ টা আর্টিকেল ফ্রীতেই কনট্রিবিউট করার ইচ্ছায় তার সাইটে পাবলিশ করতে হবে, এক্ষেত্রে হয়তো আপনি অথর বায়ো থেকে লিঙ্ক নিতে পারবেন । তবে না নিলেও সমস্যা নেই । তার সাথে সম্পর্ক হলে এমনিতেই আপনাকে ফ্রী ব্যাকলিঙ্ক দিতে রাজি হবে ।
- আপনি লং গাইড টাইপের আর্টিকেল দিবেন – এমন এপ্রোচ করে ফ্রী তে লিঙ্ক পেতে পারেন ।
- লো কমপিটিটিভ কিওয়ার্ড দিয়ে ১৫০০-২০০০ ওয়ার্ড এর আর্টিকেল দিবেন – এইভাবে এপ্রোচ করেও ফ্রী তে লিঙ্ক পেতে পারেন । 🙂
কি ধরনের সাইটের আউটরিচ ব্যাকলিঙ্ক বর্তমানে নতুন গুগল রুলস অনুযায়ী কাজ হয় ?
আউটরিচ বলতে আমরা সুধু আমাজন নিশ সাইট ওনারদের এপ্রোচ করাকে বুঝি । আসলে বিষয়টা এমন না । আপনার ইন্ডাস্ট্রি রিলেটেড যেকোন সাইটকে আপনি মেইল পাঠাতে পারেন গেস্ট পোস্ট করার জন্য ।
যেমনঃ রিলিভেন্ট ইকমার্স সাইট, রিলিভেন্ট বিজনেস সাইট, সার্ভিস প্রোভাইডার সাইট ইত্যাদি ইত্যাদি । এইগুলো বর্তমানে ভালো কাজ করছে ।
Forbes, Yahoo, Entrepreneur ইত্যাদি অথরিটি সাইট থেকে ব্যাকলিঙ্ক নিলে কি সাইটের র্যাংক দ্রুত বুস্ট হবে??
অনেকেই দেখবেন Forbes, Yahoo, Entrepreneur এসব ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিঙ্ক সেল করে থাক । প্রতিটি ব্যাকলিংক এর দাম প্রায় এক হাজার থেকে পাঁচ হাজার ডলার পর্যন্ত । অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে যে এসব অথরিটি ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিঙ্ক নিলেই কি আমার সাইটের র্যাংক দ্রুত বুস্ট হবে?
বিষয়টি আসলে এমন নয় তবে এসব ওয়েবসাইট থেকে যদি আপনি একদম আপনার টার্গেট কিওয়ার্ড দিয়ে ব্যাকলিংক নিতে পারেন সে ক্ষেত্রে যে কিওয়ার্ড এর জন্য নিবেন সেই কিওয়ার্ডটি বুস্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি অন্যথায় এসব ওয়েবসাইট থেকে যদি ব্র্যান্ড এংকর দিয়ে ব্যাকলিংক নেন সেক্ষেত্রে আপনার ওভারঅল কিছুটা র্যংকিং এ সহযোগিতা হতে পারে । কিন্তু রাতারাতি র্যাংক বুস্ট হবে এমন কোন প্রমান নেই ।
তাই যদি আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে কোন বড় ব্র্যান্ড বানাতে চান অথবা আপনার কোম্পানিকে কোন বড় ব্র্যান্ড বানাতে চান সেক্ষেত্রে এইসব ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিঙ্ক নিতে পারেন তাহলে আপনার ব্র্যান্ড ভ্যালু বৃদ্ধি পাবে ।
প্রো টিপসঃ আমরা সুধুমাত্র যেই সাইটগুলোতে Write for us or Contributor পেজ আছে এমন সাইট খুজি মেইল করার জন্য । কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আপনি আপনার রিলিভেন্ট যেকোন সাইটেই আউটরিচ করে ব্যাকলিঙ্ক নিতে পারেন ।
ব্যাকলিঙ্ক নেওয়ার সময় কি ধরনের এংকর ব্যবহার করা উচিত?
ব্যাকলিঙ্ক করার সময় আমরা সব সময় যে সমস্যা ফেস করি তা হল এংকর টেক্সট কি দিব? কারণ এংকর টেক্সট একটি রেংকিং ফ্যাক্টর , যদি আপনি ভুলভাল অ্যাংকর টেক্সট দিয়ে ব্যাকলিংক করেন সেক্ষেত্রে ব্যাকলিংক এর বেনিফিট পাওয়া তো দূরের কথা আপনার সাইট উল্টো ডাউন হওয়া শুরু করবে ।
ব্যাকলিঙ্ক যেহেতু গুগল সাপোর্ট করে না সেহেতু আমাদের এমন টাইপের এংকর টেক্সট পছন্দ করতে হবে যে এংকর টেক্সট দেখতে ন্যাচারাল মনে হয় অর্থাৎ আপনি চিন্তা করুন যদি আপনি অন্য কোন ওয়েবসাইটকে একটি ব্যাকলিংক দেন সেক্ষেত্রে আপনি কি এংকর টেক্সটে তার টার্গেটেড কিওয়ার্ড রেখে ব্যাকলিঙ্ক দিবেন ? অবশ্যই না !
কারণ আপনি আপনার কমপিটিটরকে কখনো টারগেটেড কিওয়ার্ড দিয়ে এংকর টেক্সট দিবেন না এইটা যেমন সবাই বোঝে তেমনি গুগলও বুঝে । তাই আমাদেরকে যা করতে হবে তা হচ্ছে আমরা কখনও এক্সক্ট অ্যাংকর ব্যবহার করে ব্যাকলিঙ্ক নেওয়ার চেস্টা করবো না ।
বর্তমানে আমার রিসার্চ অনুযায়ী , এংকর টেক্সট এর সবচেয়ে সেফ ব্যবহার হচ্ছে Descriptive এংকর (অর্থাৎ ইউজার ক্লিক করলে কোথায় যাচ্ছে তা যাতে সে ক্লিক করার পূর্বে বুঝতে পারে) ব্র্যান্ড এংকর, পার্শিয়াল ম্যাচ এংকর, নেকড এংকর , জেনেরিক এংকর এইগুলো ব্যাবহার করা ।
কৌতুহল বশত আমি Kyle roof কে জিজ্ঞাস করেছিলাম এংকর টেক্সট এর সবচেয়ে উত্তম ব্যবহার কোনটি ? ওনি আমাকে উত্তর দিয়েছে descriptive এংকর টেক্সট 🙂 ।
বিঃদ্রঃ Kyle Roof হচ্ছে ওয়ার্ল্ড এর নাম করা SEO এক্সপার্টদের মধ্যে একজন । তিনি PageOptimizer Pro এর ফাউন্ডার । এবং সাথে প্রুভেন SEO স্ট্রেটেজি নিয়ে অনেক বছর ধরে কাজ করে আসছে ।
ব্যাকলিঙ্ক কখন কাজ করে?
ব্যাকলিঙ্ক সুধু করলেই সাইট দ্রুত র্যাংক হয়ে যাবে এই টা মোটেই সঠিক নয় । ব্যাকলিঙ্ক করার পুর্বে অবশ্যয় আপনার সাইটের কিছু জিনিস ঠিক আছে কিনা তা নিশ্চিত হয়ে নিতে হবেঃ
- কোয়ালিটি কনটেন্ট পাবলিশ হচ্ছে কিনা ।
- অন পেজ অপটিমাইজেশন ।
- লো কমপিটিটিভ কিওয়ার্ড সিলেকশন ।
- ম্যাজর কোন ট্যাকনিক্যাল প্রবলেম যাতে না থাকে ।
- সাইটের ফ্রেশ ডিজাইন এবং UI UX
- মোবাইল ফ্রেন্ডলি সাইট
- গুগল ভালো ভাবে ইন্ডেক্স করছে কিনা, কোন এরর আছে কিনা ।
পিবিএন ব্যাকলিঙ্ক
PBN অর্থ হচ্ছে , Private Blog Network । অর্থাৎ, আপনি আপনার মেইন সাইটে ব্যাকলিঙ্ক নেওয়ার জন্য সেইম ইন্ডাস্ট্রির আরও ১০ টা ব্লগ সাইট খুলেছেন । এই ১০ টার মালিক কিন্তু আপনিই । এই ১০ টা কে PBN বলা হবে। অর্থাৎ এই ১০ টা পিবিএন সাইট থেকে আপনি চাইলেই যেকোন মুহুর্তে ব্যাকলিঙ্ক নিতে পারবেন ।
এই পিবিএন মেথড একটা ব্লাক হ্যাট মেথড । অর্থাৎ এই মেথড গুগলের রুলসের বাহিরে । তাই যদি এই মেথডে ব্যাকলিঙ্ক করার পর গুগল বুঝতে পারে সব সাইটের মালিক আপনি তাহলে আপনার মেইন সাইটের র্যাংকিং উপরে উঠার পরিবর্তে নিচের দিকে নামা শুরু করবে ।
তাই এই ব্যাকলিঙ্ক করারপূর্বে অনেক সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ।
পিবিএন ব্যাকলিঙ্ক কখন প্রয়োজন ? পিবিএন দিয়ে কীভাবে র্যাংক বুস্ট করা যায়?
যদি আপনি কোন সাইট নিয়ে সাময়িক আর্নিং বাঁ সাময়িক র্যাংকিং এর প্লান করতে চান । অথবাঁ আপনি যদি পিবিএন সার্ভিস দিতে চান তাহলে আপনি আপনার নিজের পিবিএন নেটওয়ার্ক তৈরী করতে পারেন ।
কারন , পিবিএন খুবই রিস্কি একটি স্ট্রেটেজি । এই স্ট্রেটেজিতে খুব সহজেই ১ মাসের ভিতর যেকোন সাইটের কিওয়ার্ড খুব সহজেই গুগলের প্রথম পেজে আনা যায় । আবার খুব সহজেই গুগলের ১০০ নাম্বার পেজেও যাওয়া যায় 🙂 ।
আবার নিউ ফ্রেশ সাইট, যেই সাইটের কোন DA, DR, TF নেই সেই সাইট পিবিএন হিসেবে বানালে কোন বেনিফিট পাওয়া যাবে না । তাই, যেই সাইট পিবিএন হিসেবে করতে চাচ্ছেন সেই সাইটে অবশ্যয় ভালো অথরিটি থাকতে হবে যাতে আপনি আপনার মেইন সাইটের জন্য ব্যাকলিঙ্ক করার পর , পর্যাপ্ত লিঙ্ক জুস পাস হতে পারে। তাহলেই আপনার সাইট দ্রুত র্যাংকে আসবে ।
যদি ভালো পরিমান ইনভেস্ট এবং ভালো SEO এক্সপেরিয়ান্স না থাকে তাহলে পিবিএন নিয়ে শুরু করা উচিত না ।
কি কি দেখে পিবিএন সার্ভিস কিনবেন ?
- যেই সাইটগুলো থেকে ব্যাকলিঙ্ক নিবেন তাদের সার্ভারের A B & C Class আলাদা আছে কিনা তা নিশ্চিত হয়ে নিবেন ।
- PBN সাইটগুলোতে যেই আর্টিকেল গুলো প্রকাশ হয়ে তা ন্যাচারাল অর্থাৎ রিয়েল সাইটের মত দেখায় কিনা তা দেখে নিবেন ।
- Ahrefs বাঁ Majestic অন্যান্য টুলসে রুবট সাইটগুলো ব্লক করা আছে কিনা তা দেখে নিতে পারেন ।
- সাইট দেখতে একদম ফ্রেশ একটি সাইট হতে হবে ।
- সাইটের পোস্টগুলো ফুল অনপেজ অপটিমাইজ করা থাকতে হবে ।
- সব সাইটের জন্য আলাদা সোসাইল মিডিয়া প্রোফাইল ।
- মিনিমাম DA20+, DR10+ and TF10+ নেওয়ার চেস্টা করবেন ।
- ডোমেইন হিস্টোরী Fresh & Clean আছে কিনা ।
- Minimum Referral Domain 50+ থাকতে হবে ।
- কোন প্রকার Spamming এংকরা থাকতে পারবে না ।
- ডোমেইন গুলো আলাদা আলাদা Register বাঁ প্রোভাইডার থেকে নেওয়া আছে কিনা ।
পিবিএন নিয়ে বিস্তারিত অন্য কোন আর্টিকেলে লিখবো, কারন পিবিএন নিয়েই পুরো ১০ হাজার ওয়ার্ড লিখা যাবে । সেক্ষেত্রে এই গাইডগুলো ফলো রাখতে পারেনঃ
https://gopbn.com/blog/private-blog-network-footprint-checklist/
https://inspiremelabs.com/the-ultimate-pbn-footprint-checklist/
কখন, কী টাইপের ব্যাকলিঙ্ক করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যেতে পারে এবং কেন?
একদম ফ্রেশ ওয়েবসাইট হলে কিছু ব্যাসিক লিঙ্ক এবং সাইটেশন ব্যাকলিঙ্ক দিয়ে শুরু করতে পারেন । সোসাইল মিডিয়াত সব প্লাটফ্রম থেকে নিজের ব্র্যান্ড ক্লেইম করে ফেলবেন । এর পর সুধু রিয়েল রিলিভেন্ট আউটরিচ গেস্ট পোস্ট এবং মাঝে মাঝে ভালো অথরিটি ওয়েবসাইট পেলে রিলিভেন্ট সেগুলো থেকে ব্যাকলিঙ্ক নিবেন । যেমনঃ রিলিভেন্ট ইকমার্স সাইট, রিলিভেন্ট বিজনেস সাইট, সার্ভিস প্রোভাইডার সাইট ইত্যাদি ইত্যাদি । এইগুলো বর্তমানে ভালো কাজ করছে ।
এরপর, রেগুলার ভালো ভালো কনটেন্ট দিবেন এবং উপরের ব্যাকলিঙ্কের টাইপ থেকে ২-৪ টা করে ব্যাকলিঙ্ক করতে থাকবেন ।
দেখবেন কিছুদিন পর অটোমেটিক ই ২০০-৪০০ ব্যাকলিঙ্ক করা হয়ে গিয়েছে 🙂 ।
ব্যাকলিঙ্ক করার কত দিনের ভিতর সাইটে প্রভাব পড়বে?
এই প্রশ্ন নিয়ে অনেক ধরনের বিতর্ক আছে । তবে আমার এক্সপেরিয়ান্স থেকে ব্যাকলিঙ্ক ইন্ডেক্স হওয়ার পর প্রায় ১-৩ মাস লাগে সম্পূর্ন প্রভাব পড়তে । কিছু সাইট দেখা যায় ১ মাসেই ভালো করতেছে আবার কিছু সাইট ২-৩ মাসও লেগে যায় র্যাংকিং এ প্রভাব পড়তে ।
সেক্ষেত্রে আপনাকে নিয়মিত ট্রাক করে রাখতে হবে । কোন ব্যাকলিঙ্ক করার পর র্যাংকিং এ ভালো প্রভাব পড়তেছে ।
গ্রে-হ্যাট পদ্ধতিতে ব্যাকলিঙ্ক কীভাবে করা যায়? গ্রে-হ্যাট পদ্ধতি কোন গুলো? এইগুলো কীভাবে সাইট বুস্ট করে?
গ্রে-হ্যাট পদ্ধতিতে মানে হচ্ছে, একদম বেশী রিস্কি কোন পদ্ধতি না আবার একদম ১০০% সেফ কোন পদ্ধতিও না । অর্থাৎ ধরা না খেলে ভালো, ধরা খেলে অবস্থা খারাপ 🙂 ।
গ্রে-হ্যাট বুঝার পূর্বে আপনাকে হোয়াইট হ্যাট বুঝতে হবে । হোয়াইট হ্যাট মানে হচ্ছে গুগলের নীতিমালা মেনে আমরা যা কাজ করি তা সব ই হোয়াইট হ্যাট । আর যদি গুগলের নীতিমালা সাথে আমাদের নিজেদের মনগড়া কিছু নীতিমালা , স্ট্রেটেজি যুক্ত করে কাজ করি তাহলেই সেই টা কে গ্রে-হ্যাট বলে । আর যখন সব কিছু ই গুগলের নীতিমালার বাহিরে করি তাহলে এই টা কে ব্লাক-হ্যাট বলে ।
আসলে আমরা যা করি সবই গ্রে-হ্যাট । কারন , গুগল কখনও ব্যাকলিঙ্ক নিজে করার জন্য বলে নাই । গুগল বলেছে ব্যাকলিঙ্ক অর্জন করার জন্য । মানে আপনি ভালো ভালো রিসোর্স শেয়ার করবেন এবং তা অন্য মানুষজন শেয়ার করে অটো আপনাকে ব্যাকলিঙ্ক দিবে । গুগল চাচ্ছে আপনি আপনার ব্র্যান্ড এর জন্য প্রমোশন করেন তাহলে মিডিয়া, ছোট বড় অথরিটি সাইট, সবাই আপনাকে অটো ব্যাকলিঙ্ক দিবে তাদের প্রয়োজনে আর আপনার সাইট এমনিতেই অথরিটি অর্জন করে ফেলবে ।
কিন্তু আমরা তা করি না , আমরা নিজের ব্যাকলিঙ্ক নিজেই করি । সব নিজেরাই সাজাই । তাই এই টা কে আমি গ্রে হ্যাট ব্যাকলিঙ্ক পদ্ধতি বলবো । কারন এখানে হোয়াইট হ্যাট এর সাথে কিছু ব্লাক হ্যাট ও মিশ্রিত থাকে তবে সম্পূর্ন ব্লাকহ্যাট না ।
গ্রে-হ্যাট পদ্ধতি কোন গুলো?
- গ্রে-হ্যাট পদ্ধতির মধ্যে আছে-
- গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিঙ্ক (যদি নিজে করা হয়)
- ব্যাসিক ব্যাকলিঙ্ক (যখন অতিরিক্ত করা হয়)
- পুরোতন ভালো ডোমেইন ক্রয় করে , নতুন ডোমেইনে ৩০১ রিডাইরেক্ট করা ।
- স্পিন কনটেন্ট দিয়ে ব্যাকলিঙ্ক
- সোসাইল মিডিয়া অটো শেয়ার ব্যাকলিঙ্ক বাঁ অটো লিঙ্ক শেয়ার করা
- কোন ব্যাকলিঙ্ক ক্রয় করা ।
- Web 2.0 ব্যাকলিঙ্ক করা
- Web Directories তে সাইট সাবমিট করা ।
- Multiple Social Media Accounts বানিয়ে লিঙ্ক শেয়ার করা ।
- ভিবিন্ন প্লাটফ্রম থেকে Positive Reviews ক্রয় করা
- টায়ার-২ , ৩ ব্যাকলিঙ্ক ।
ব্লাকহ্যাট পদ্ধতিতে ব্যাকলিঙ্ক কীভাবে করা যায়? ব্লাকহ্যাট পদ্ধতি কোন গুলো? এইগুলো কীভাবে সাইট বুস্ট করে?
ব্লাকহ্যাট পদ্ধতি এমন একটি পদ্ধতি যে পদ্ধতিতে সার্চ ইঞ্জিনের কোন নীতিমালা অনুসরণ করা হয় না এই পদ্ধতি ব্যবহার করে খুব সহজেই সার্চ ইঞ্জিন কে বোকা বানিয়ে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে আসা যায় যেমন keyword stuffing, cloaking, and using private link networks.
1. Paid Links:
ব্লাকহ্যাট পদ্ধতিতে ব্যাকলিংকের প্রথমটি হচ্ছে Paid ব্যাকলিংক অর্থাৎ আপনি এমন একটি সাইট থেকে ব্যাকলিংক নিলেন যেই সাইটের কোন ট্রাফিক নেই, যে সাইট থেকে প্রচুর পরিমাণে আউটবাউন্ড লিংক দেওয়া হয়েছে , যে সাইটের কনটেন্ট কোয়ালিটি ঠিক নেই , যে সাইটে ইতিমধ্যে তাদের পেজে পেইড ব্যাকলিংক এর কথা উল্লেখ করেছে সেসব সাইট থেকে ব্যাকলিংক করলে অবশ্যই সার্চ ইঞ্জিন সেটিকে Paid ব্যাকলিংক হিসেবে ডিটেক্ট করবে এবং এটি একটি ব্লাকহ্যাট পদ্ধতি ।
এই সম্পর্কে Matt Cutts বলেছেনঃ
The vast majority of the time things are incredibly clear: people are paying money outright for links based on PageRank, flowing the PageRank, trying to get high the rankings.
He also adds that:
Ninety-nine percent of the time it’s abundantly clear that these are links that are being bought and paid and sold and all that sort of stuff.
2. Spam Comment Backlinks:
এমন অনেক সাইট আছে যে সাইটে মন্তব্য করার সাথে সাথে মন্তব্যটি দেখা যায় অর্থাৎ এদেরকে অটো কমেন্ট ব্যাকলিঙ্ক বলে , চাইলেই প্রতিদিন 100+ করা যায় এবং খুব দ্রুত ইন্ডেক্স হয় কিন্তু এসব কমেন্টকে স্পামিং কমেন্ট বলা হয় । এইকমেন্টের মাধ্যমে অনেকেই ব্যাকলিংক করে থাকে এই পদ্ধতিটি একটি ব্লাকহ্যাট পদ্ধতি ।
3. Auto Backlinks:
বর্তমানে এমন অনেক সফটওয়্যার আছে যে সফটওয়্যার মাধ্যমে একদিনে হাজার হাজার ব্যাকলিংক করা যায় , এই সব ব্যাকলিঙ্ক মূলত টায়ার ওয়ান এবং টায়ার টু এর জন্য করা হয় কিন্তু অনেকেই এই সব ব্যাকলিংক তাদের মেইন সাইটে করে থাকে । এটি এক ধরনের ব্লাকহ্যাট পদ্ধতি ।
4. Unrelate Guest Post:
গেস্ট পোষ্টের প্রথম শর্তই হচ্ছে রিলিভেন্ট করতে হবে যদি কেউ শুধুমাত্র ব্যাকলিংকের জন্য যেকোন সাইট থেকেই গেস্ট পোস্ট নিয়ে থাকে এবং তা যদি অতিরিক্ত হয় সে ক্ষেত্রে এটাকে ব্লাকহ্যাট পদ্ধতি ধরা হয় অর্থাৎ অতিরিক্ত করে থাকলে সেটাকে গুগল ব্লাকহ্যাট হিসেবে ডিটেক্ট করে এবং এটি সাইট ডাউন এর জন্য অন্যতম কারণ হয়ে দাড়ায় ।
5. Link Exchange:
কয়েক বছর পূর্বে লিংক এক্সচেঞ্জ আমাদের কমিউনিটি তে খুব বেশী হয়ে থাকত অর্থাৎ আমি আপনার থেকে একটি ব্যাকলিংক নিব আপনি আমার সাইট থেকে একটি ব্যাকলিংক নিবেন এই ধরনের লিঙ্ক এক্সচেঞ্জকে গুগল ব্যাকলিঙ্ক পদ্ধতি হিসেবে ডিটেক্ট করে এবং এটি অনেকভাবে প্রমাণ হয়েছে তাই লিংক এক্সচেঞ্জ করলে তা ব্যাকলিঙ্ক পদ্ধতি হিসেবে গণ্য হবে । যেকোনো মুহূর্তে আপনি গুগলের পেনাল্টির শিকার হতে পারেন ।
6. Redirects:
আমরা পূর্বে জেনেছি 301 একটি গ্রে-হ্যাট পদ্ধতি কিন্তু 301 যদি অতিরিক্ত করা হয় র্যাংকিং এর জন্য সে ক্ষেত্রে এটিকে ব্ল্যাকহ্যাট হিসেবে ডিটেক্ট করে গুগল তাই 301 শুধু মাত্র দুই থেকে তিনবার সর্বোচ্চ করা যাবে এর বেশি হলে এটি ব্ল্যাকহ্যাট হিসেবে গণ্য হবে ।
8. Toxic Sites:
যদি আপনি এমন কোন ওয়েবসাইট থেকে ব্যাক নিয়ে থাকেন যেমন: অ্যাডাল্ট ওয়েবসাইট, স্প্যামিং ওয়েবসাইট, টক্সিক ওয়েবসাইট ইত্যাদি ইত্যাদি সেক্ষেত্রে এই ব্যাকলিঙ্কগুলোকে ব্লাকহ্যাট ব্যাকলিঙ্ক বলা হবে ।
9. Commercial Anchor Text Backlinks:
আপনি যদি কমার্শিয়াল অ্যাংকর টেক্সট দিয়ে বেশি পরিমাণ ব্যাকলিংক নিয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে এই ব্যাকলিংক গুলোকে ব্ল্যাকহ্যাট ব্যাকলিংক হিসেবে ট্রিট করবে গুগল , যেমনঃ Buy, Best, Top , ইত্যাদি টাইপের ,ওয়ার্ড ,দিয়ে বেশী পরিমান এংকর দিলে ,তা ,ব্লাকহ্যাট হিসেবে ডিটেক্ট করতে পারে গুগল ।
10. Rings Backlinks:
ব্যাকলিংক নিতে নিতে যখন অনেক জন মানুষ একজন আরেকজন থেকে ব্যাকলিংক নিয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে মাঝেমধ্যে এটি একটি Ring আকৃতি ধারণ করে । এই ধারণের সুযোগ থাকলে সেক্ষেত্রে ঐ ব্যাক্তিদের থেকে ব্যাকলিংক না নেওয়ায় সবচেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত । নিচের ইমেজ দেখলে সম্পূর্ন বিষয় টা বুঝে যাবেনঃ
টায়ার-১,২,৩ বলতে কি বুঝায় ? কীভাবে করা লাগে? কীভাবে প্রভাব পড়ে?
টায়ার-১,২,৩ ব্যাকলিংক বলতে এখানে কয়েকটি ব্যাকলিঙ্ক লেয়ার বুঝানো হচ্ছে । টায়ার-১ সম্পূর্ণ ম্যানুয়াল প্রসেস অর্থাৎ আমরা যা নিজে করে থাকি এগুলোকে টায়ার ওয়ান ব্যাকলিঙ্ক বলা হয় এখানে কোন অটোমেটিক সফটওয়্যার এর কাজ থাকেনা । কোন সফটওয়্যার দিয়ে কোন ব্যাকলিঙ্ক করা হয় না ।
টায়ার-২ হচ্ছে, semi-automatic প্রসেস অর্থাৎ প্রায় কিছু ব্যাকলিংক সফটওয়্যার দিয়ে করা হয় কিছু ম্যানুয়াল প্রসেসে করা হয় তবে এক্ষেত্রে টায়ার-2 তে ইউজ করা হয় ব্লগ কমেন্টিং, সোশ্যাল বুকমার্কিং , ফোরাম পোস্টিং , স্পিন কনটেন্ট, ইত্যাদি ইত্যাদি । টায়ার-২ তে ব্যাকলিংক করা হয় টায়ার-১ এর জন্য ।
টায়ার-৩ হচ্ছে সম্পূর্ণ অটোমেটেড প্রসেস অর্থাৎ এসইওর বিভিন্ন সফটওয়্যার দিয়ে টায়ার-৩ কমপ্লিট করা হয় । এক্ষেত্রে টায়ার-৩ ব্যাকলিঙ্ক করা হয় টায়ার-২ এর জন্য ।
টায়ার ব্যাকলিঙ্ক কীভাবে করা লাগে? কীভাবে প্রভাব পড়ে?
টায়ার ব্যাকলিঙ্ক করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় কিছু ব্যাকলিঙ্ক টুলস হচ্ছেঃ GSA Search Engine Ranker , SEO – Autopilot, Rankwyz ।
টায়ার ব্যাকলিংক এর প্রভাব পড়তে প্রায় এক থেকে তিন মাস সময় লাগে এটি মূলত যখন আমরা টায়ার-৩ করি তখন টায়ার-৩ এর ব্যাকলিঙ্ক জুস টায়ার-২ তে পাস হয় । এবং টায়ার-২ এর লিঙ্ক জুস টায়ার-১ এ পাস হয় এবং টায়ার-১ এর লিঙ্ক জুস পাস হয় মেইন সাইটে । এবং তখনই মেইন সাইট বুস্ট হয় ।
টায়ার ব্যাকলিঙ্ক করার জনপ্রিয় কিছু টুলস/সফটওয়ার এবং কেন এইগুলো ব্যবহার করবেন এবং কীভাবে করবেন?
টায়ার ব্যাকলিঙ্ক করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় কিছু ব্যাকলিঙ্ক টুলস হচ্ছেঃ GSA Search Engine Ranker , SEO – Autopilot, Rankwyz ।
GSA Search Engine Ranker ব্যাবহার করতে হলে কিছু সাহায্যকারী টুলস লাগবেঃ
যেমনঃ
১) VPS/RDP – যেকোন জায়গা থেকে নিতে পারেন, তবে মিনিমাম ৮ জিবি র্যাম ।
২) ক্যাপচা সলভ এর জন্য ক্যাপচা ব্রেকার বাঁ 2captcha
৩) Indexer যেমনঃ speed-links
৪) Rotating Proxy. – যেমনঃ stormproxies
৫) Kontent Machine
৬) GSA ভেরিফাইড লিস্ট – গুগলে সার্চ করলেই পাবেন ।
বিস্তারিত টিটোরিয়ালঃ
https://www.matthewwoodward.co.uk/seo/reviews/gsa-search-engine-ranker/
Total Costing যাবে প্রায় ৮০০-১০০০ ডলার One Time । এবং পরে মাসে প্রায় ১০০ ডলার ।
SEO – Autopilot এক্ষেত্রে একটু সাশ্রয়ী । এটি ব্যবহার করতে হলে যা যা লাগবেঃ
যেমনঃ
১) VPS/RDP – যেকোন জায়গা থেকে নিতে পারেন, তবে মিনিমাম ৮ জিবি র্যাম ।
২) ক্যাপচা সলভ এর জন্য ক্যাপচা ব্রেকার বাঁ 2captcha
৩) Indexer যেমনঃ speed-links
৪) Rotating Proxy. – যেমনঃ stormproxies
Total Costing যাবে প্রায় মাসে ২০০-৩০০ ডলার ।
বিস্তারিত টিটোরিয়ালঃ
https://www.craigcampbellseo.com/seo-autopilot-for-seo-automation/
একটি এডসেন্স বেসড সাইটের জন্য কীভাবে ব্যাকলিঙ্ক প্লান করা যেতে পারে (এক্সামপলসহ)?
অ্যাডসেন্স বেসড সাইটের জন্য আমাদের মূল ফোকাস হওয়া উচিত কনটেন্ট অর্থাৎ আপনি চেষ্টা করতে হবে লো কমপিটিটিভ কিওয়ার্ড দিয়ে ভাল কনটেন্ট দিয়ে সাইট র্যাংক করানো ।
নতুন সাইটের ক্ষেত্রে স্যান্ডবক্স নামে একটি টার্ম আছে, আপনার সাইট যতদিন স্যান্ডবক্স থেকে বের না হবে ততদিন আপনার সাইটকে গুগল ভালো র্যাংক দিবে না ।
স্যান্ডবক্স রিয়েল কিনা তা নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে, তবে জন মুলার বলেছিলেনঃ
“it can take a bit of time for search engines to catch up with your content, and to learn to treat it appropriately”.
This could be understood as the cause for the sandbox effect.
এটি কোন প্যানাল্টি না ।
তাই স্যান্ডবক্স দূর করার জন্য বা স্যান্ডবক্স থেকে সাইট রিমুভ করার জন্য প্রথমে আপনাকে কিছু কাজ করতে হবে এক্ষেত্রে কিছুদিন আগে Matt Diggity একটি ভিডিও পাবলিশ করেছিল যে স্যান্ডবক্স থেকে 100% সাইট রিমুভ করা যাবে এক্ষেত্রে উনি দেখিয়েছিল শুধুমাত্র আপনার সাইটের সব সোসাইল মিডিয়ার প্রোফাইল তৈরী করে সেখানে পোস্ট শেয়ার এবং কিছু সাইটেশন এবং গেস্ট পোস্ট যদি এক থেকে দুই মাসের ভিতরে করা য্য সে ক্ষেত্রে স্যান্ডবক্স অটোমেটিক রিমুভ হয়ে যাবে ।
আমি সাধারনত যা যা ফলো করি;
- প্রথমে সাইটের জন্য একটি রিয়েল USA এড্রেস কালেক্ট করি গুগল ম্যাপ এর জন্য এবং এটাকেই আমি নেক্সট এ সব জায়গায় ব্যাবহার করবো ।
- এরপর আমার সাইটের জন্য সব ধরনের সোসাল প্লাটফর্ম সেটআপ করে পোস্টগুলো শেয়ার করি । সব কিছু একদিনে না, আস্তে আস্তে ।
- এরপর আমি প্রায় 50 থেকে 100 টি ব্যাসিক ব্যাংকলিঙ্ক করি এটি শুধুমাত্র একবারই করা হয় ।
- এরপর আমার কালেক্ট করা ইউএসএ এড্রেস দিয়ে প্রায় 20 থেকে 30 টি সাইটেশন ব্যাকলিংক তৈরি করি ।
- দ্বিতীয় মাস থেকে প্রতি মাসে ২ টি করে গেস্ট পোস্ট দেওয়ার চেস্টা করি ।
এইভাবে স্যান্ডবক্স থেকে সাইট বের হয়ে যায় ১-২ মাসের ভিতরেই ।
১ম মাসের ব্যাকলিঙ্ক প্লান যা হতে পারেঃ
২য় মাস থেকে ব্যাকলিঙ্ক প্লান যা হতে পারেঃ
বিঃদ্রঃ এটি সুধুমাত্র যাদের বাজেট কম তাদের জন্য নূনতম ব্যাকলিঙ্ক বিল্ডিং প্লান । বাজেট অনুযায়ী তা বাড়তে পারে , কমতে পারে । তবে প্রথম ১-২ মাস ব্যাকলিঙ্কের পরিমান কম রাখাটাই ভালো ।
একটি আমাজন বেসড সাইটের জন্য কীভাবে ব্যাকলিঙ্ক প্লান করা যেতে পারে (এক্সামপলসহ)?
আমাজন বেসড সাইটের জন্য উপরের প্রসেস ফলো করা যেতে পারে তবে এক্ষেত্রে এসে আপনাকে টারগেটেড মানি কিওয়ার্ড নিয়ে ব্যাকলিংক করতে হবে অথবা ইনফরম্যাটিভ এর সাথে মানি কিওয়ার্ড কে ইন্টারনাল লিঙ্ক করে ইনফরম্যাটিভ এর জন্য ব্যাকলিঙ্ক করা যেতে পারে , এক্ষেত্রে মানি আর্টিকেলে লিঙ্ক জুস পাস হবে ইনফরম্যাটিভ আর্টিকেল থেকে ।
নিচের ইমেজের মত ফলো করতে পারেনঃ
যারা একটু এডভান্স ওয়েতে ফলো করতে চান তারা Kyle Roof এর ইন্টারনাল লিঙ্ক পদ্ধতিতে ব্যাকলিঙ্ক করতে পারেনঃ
১ম মাসের ব্যাকলিঙ্ক প্লান যা হতে পারেঃ
২য় মাস থেকে ব্যাকলিঙ্ক প্লান যা হতে পারেঃ
বিঃদ্রঃ এটি সুধুমাত্র যাদের বাজেট কম তাদের জন্য নূনতম ব্যাকলিঙ্ক বিল্ডিং প্লান । বাজেট অনুযায়ী তা বাড়তে পারে , কমতে পারে । তবে প্রথম ১-২ মাস ব্যাকলিঙ্কের পরিমান কম রাখাটাই ভালো ।
লোকাল বিজনেসের ক্ষেত্রে কীভাবে ব্যাকলিঙ্ক প্লান করা যেতে পারে (এক্সামপলসহ)?
লোকাল বিজনেস এর ক্ষেত্রে যেটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সেটা হচ্ছে E-A-T অর্থাৎexpertise, authoritativeness and trustworthiness .
অর্থাৎ লোকাল বিজনেস সাইট গুগলের র্যাংক করাতে হলে আপনাকে তিনটা সেকশনে ভাগ করে কাজ করতে হবে ।
প্রথম সেকশনে trustworthiness অর্থাৎ গুগলের কাছে ট্রাস্ট বিল্ডআপ করা, এই এমন সব কাজ করতে হবে যেই কাজগুলোর মাধ্যমে গুগলের কাছে এবং ইউজারের কাছে আপনার ট্রাস্ট বাড়বে। যেমনঃ
GMB Verification Backlinks, Regular Social Media Activity, Forum Backlinks, Quora Backlinks Testimonial Backlinks, Digital Pr Backlinks, Review Platform backlinks (Trustpilot, G2 etc)
মান্থলি প্লান যেভাবে সাজাতে পারেনঃ
২য় টি হচ্ছে authoritativeness অর্থাৎ এখানে আপনি কাজ করতে হবে আপনার ডোমেইন এর অথরিটি বাড়ানোর জন্য , আর যখন ডোমেইন এর অথরিটির কথা বলা হবে তখন অটোমেটিক চলে আসে ব্যাকলিঙ্কের কথা । অথরিটি বাড়ানোর জন্য সব টাইপের ব্যাকলিঙ্ক করতে পারেন । যেমনঃ
Foundation Backlinks, Blogger Outreach Backlink, Niche Edit Backlinks, Multilingual Outreach Backlinks, Unique Infographic Links ইত্যাদি ইত্যাদি ।
মান্থলি প্লান যেভাবে সাজাতে পারেনঃ
৩য় হচ্ছে expertise প্রমান করা, এক্ষেত্রে আপনি আপনার সাইটে পর্যাপ্ত পরিমানে রিলিভেন্ট আর্টিকেল , গাইড, কেস স্টাডি দিতে পারেন । এবং অথর নেম দিয়ে ভিবিন্ন জায়গায় পোস্ট পাবলিশ করতে পারেন যাতে expertise প্রমান হয় ।
যেমনঃ ইন্টারভিউতে এটেন্ড করা, ওয়েবনার করা, নিউজ পেপারে ফিচার হওয়ার, ইত্যাদি ইত্যাদি
,মান্থলি প্লান যেভাবে সাজাতে পারেনঃ
প্যারাসাইট SEO ব্যাকলিঙ্কঃ ব্যাকলিঙ্ক ম্যানিপুলেশন করে কীভাবে আর্ন করা যায় (এক্সামপলসহ)?
প্যারাসাইট SEO মূলত কোন নতুন টেকনিক না , এই টা অনেক বছর পূর্বের টেকনিক , তবে এক একজন এই টা কে এক এক ভাবে ব্যাবহার করে থাকে ।
মনে করুন আপনি নতুন ফ্রেশ একটি ওয়েবসাইটে আর্টিকল দিয়ে তার জন্য ব্যাকলিঙ্ক করে র্যাংক করাতে প্রায় ২-৪ মাস লেগে যাবে । সাথে ইনভেস্ট এর ব্যাপার স্যাপার আছে ।
কিন্তু সেইম আর্টিকেল যদি আপনি medium.com এ পোস্ট করে র্যাংক করানোর চেস্টা করেন তাহলে দেখবেন খুব সহজেই অল্প সময়ে কিওয়ার্ডটি র্যাংক হয়ে গিয়েছে । কারন medium.com একটি অথরিটি সাইট এবং তার DA DR অনেক হাই ।
আপনি চাইলে medium এর ঐ পোস্ট থেকে একটি ব্যাকলিঙ্ক আপনার সাইটের জন্য নিতে পারবেন আবার ঐ পোস্টটিও র্যাংক করানোর চেস্টা করতে পারেন ।
Example:
https://medium.com/smart-office/10-best-led-desk-lamps-in-2020-61d2bf5ceb19
যেমনঃ এই সব কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দিয়ে দেখুন … সার্চ ভলিউমও প্রচুর ।
best tuner cars under 5k
best basketball card boxes to buy
best place to learn python
best international job search sites
best word processor for writers
প্রো টিপসঃ সর্বদা প্যারাসাইট কে মেইন সাইট হিসেবে যদি কাজ করেন তাহলে খুব সহজেই র্যাংক পাওয়া সম্ভব ।
এই সিস্টেমে ভিজিটর নিজের সাইটে পাঠানোকে প্যারাসাইট SEO বলে ।
মূলত এটিকে অনেকেই জাস্ট একটি ব্যাকলিঙ্ক নেওয়ার জন্য ব্যবহার করে । কিন্তু আপনি চাইলে এই পদ্ধতিকে ম্যানুপুলেশন করে মাআসে হাজার ডলার আর্ন করতে পারেন 🙂
Medium.com দিয়ে আমি জাস্ট এক্সামপল দিলাম, এমন হাজার হাজার প্যারাসাইট আমাদের চোখে সামনেই পরে আছে । আপনি চাইলে কাজে লাগাতে পারেন খুব সহজেই ।
যা আমি প্রায় অনেক বছর ধরেই করে আসছি ।
নিম্নে আমার প্যারাসাইট সোর্স থেকে মাত্র ১ টি সাইটের গত ১ বছরের ট্রাফিকঃ
CPC ভালো থাকায় এডসেন্স থেকে আর্নিং আসে ভালো , ১ টি সাইটের আর্নিংঃ
বিঃদ্রঃ সিকিউরিটির কারনে আমি কোন প্লাটফ্রম দিয়ে করেছি তা সপূর্ন ডিসক্লোজ করতে পারছি না । এবং স্প্যামিং হওয়ার চান্স বেশী তাই নিজের কমনসেন্স আর মেধা দিয়ে খুজে নিবেন , আমি সম্পূর্ন মেথড শেয়ার করেছি ।
প্যারাসাইট দিয়ে আর্ন করতে চাইলে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন ।
১) প্যারাসাইট কে নিজের পারসোনাল ওয়েবসাইট হিসেবে ট্রিট করতে হবে ।
২) প্যারাসাইট থেকে ব্যাকলিংক নেওয়ার সময় অবশ্যই লো কমপিটিটিভ কিওয়ার্ড টার্গেট করে আর্টিকেল দিবেন ।
৩) অবশ্যই মেটা টাইটেল, ডিসক্রিপশন এবং অন পেজ অপটিমাইজেশন , কিওয়ার্ড অপটিমাইজেশন প্রোপারলি করা থাকতে হবে ।
৪) প্যারাসাইটে আর্টিকেল পাবলিশ করার পর আর্টিকেলটি সুন্দরভাবে ইনডেক্স হয়েছে কিনা তা খেয়াল করতে হবে । প্রয়োজন ফোর্স ইন্ডেক্স করাতে হবে ।
৫) সব কিছু ঠিক থাকলে প্যারাসাইট এর আর্টিকেলটির র্যাংক হতে এক থেকে দুই মাস লাগতে পারে সেক্ষেত্রে যদি না হয় আপনাকে টায়ার-২, ৩ ব্যাকলিংক করা লাগতে পারে
৬) প্যারাসাইট নির্বাচন করার সময় এমন সাইট নির্বাচন করবেন যাদের ডোমেইন অথরিটি অনেক ভালো, ট্রাস্ট ফলো অনেক ভালো এবং জনপ্রিয় অথরিটি ওয়েবসাইট ।
প্যারাসাইটের সুবিধাঃ
- প্যারাসাইট থেকে আপনি একটি হাই অথরিটি ব্যাকলিঙ্ক পাবেন যদিও ব্যাকলিংক টি নো-ফলো ব্যাকলিংক । কিন্তু আপনি রেফারেল ভিজিটর পাওয়ার কারণে গুগল এই ব্যাকলিঙ্ককে গুরুত্ব দিয়ে থাকে ।
- প্যারাসাইট এর মাধ্যমে ও অল্প সময়ে আপনার ডোমেইন এর অথরিটি বুস্ট করতে পারবেন কারণ প্যারাসাইট থেকে ব্যাকলিংক নেওয়া খুবই সহজ ।
- প্যারাসাইট কে ভালোভাবে ম্যানিপুলেশন করতে পারলে প্যারাসাইট থেকে ভালো পরিমান ভিজিটর আনা যায় ।
- প্যারাসাইট এ ব্যাকলিঙ্ক করার ফলে আপনার যেকোন পোষ্ট ইন্ডেক্স হতে খুবই সহজ হয় খুব দ্রুত ইন্ডেক্স হয়ে যায় ।
প্যারাসাইটে যা যা করা যাবে নাঃ
- প্যারাসাইট এর যেকোন এফিলিয়েট লিংক এড করা খুবই রিস্কি সে ক্ষেত্রে আপনি টেকনিক্যালি এফিলিয়েট লিংক এড করতে পারেন অথবা টেকনিক্যালি প্রথমে আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক কে নিয়ে সেখান থেকে আপনার এফিলিয়েট লিংকে পাঠাতে পারেন ।
- প্যারাসাইট ইউজ করে যদি স্ম্যামিং পর্যায়ে নিয়ে যান সে ক্ষেত্রে যে কোন সময় আপনার একাউন্ট সাসপেন্ড হতে পারে ।
কিছু Parasite Websites এর লিস্টঃ
- Quora
- YouTube
- Google Site
- Alibaba Cloud
- Microsoft Cloud
- Amazon S3 Cloud
- Medium
- Yelp
- Houzz
- Google MyMaps
- Growth Hackers
- Doplash
- Indibloghub
- WordPress.com
- Tumblr
- Patch
- Wattpad
- Vk.com
ব্যাকলিঙ্ক করার সব ধরনের রিসোর্স (ব্যাসিক, কমিউনিটি, অথরিটি, গেস্ট পোস্ট, ) ইত্যাদি
- Profile Backlinks: https://docs.google.com/spreadsheets/d/1dzG89aSdin8hWjp1UAuKq8y51Z0BRSHZyBQpe4XAn7I/edit
- Forum Profile Backlinks: https://docs.google.com/spreadsheets/d/1OIkUnMU3HV7xBnoPY4sa3zfi480SmNdxLNhtY7WDCQw/edit
- Web 2.0 Backlinks: https://docs.google.com/spreadsheets/d/15khjgI-Tf_b7ChfmvCMYN0axpvsdK928Pf4-IY-m1pM/edit
- Image+Video+Doc Backlinks: https://docs.google.com/spreadsheets/d/1lVFXDt1D6V-feR94YTgXf0grojUdGWFd1mAa78mUgRs/edit
- Article Submission Backlinks: https://docs.google.com/spreadsheets/d/1QAIC9QLIwj8G3PidgnGFDU6WgEPQsJOzK_I5nJDNmTk/edit#gid=0
- Social Bookmark: https://docs.google.com/spreadsheets/d/1ycrwdHK0qcRzIT6xsgWh-eWXJ6f7T2mXxd-4S5lNJic/edit
- USA Citation Backlinks: https://docs.google.com/spreadsheets/d/1KzuE5Q2WQFn5B13UXTS5SKZEzP5Zy7LGtbBy8iUYsWc/edit#gid=0
মার্কেটপ্লেসে ব্যাকলিঙ্কের চাহিদা এবং কীভাবে শুরু করা যায় ?
আমরা একটু রিসার্চ করলেই দেখতে পাবো ২০১৯ সালে SEO ইন্ডাস্ট্রির মার্কেট ছিলো $43.3 billion এর ।
২০২০ এ তা বেড়ে $47.5 billion হয়েছে । ২০২০ এর কমে যাওয়ার কারন হচ্ছে COVID-19 । 2021 এ এটি পৌঁছানোর কথা $77.6 billion এ । প্রায় ১৯% গ্রোথ ।
সোর্সঃ https://www.thebusinessresearchcompany.com/report/search-engine-optimization-services-market
এই এনালাইসিস থেকে বুঝাই যাচ্ছে SEO এর চাহিদা দিন দিন সুধু বেড়েই যাচ্ছে । যেহেতু ব্যাকলিঙ্ক SEO এর একটি ম্যাজর পার্ট তাহলে বুঝাই যাচ্ছে দিন দিন ব্যাকলিঙ্কের চাহিদাও বাড়ছে ।
পার্থক্য সুধু ব্যাকলিঙ্কের কোয়ালিটি, কাজের পদ্ধতি ।
২০০০ সালের SEO ব্যাকলিঙ্ক করার পদ্ধতি ২০২১ সালের পদ্ধতি কিন্তু এক নয় । স্বাভাবিক ভাবে ২০২৫ সালের পদ্ধতিও এক থাকবে না ।
তাই, আপনি যদি ডে বাই ডে SEO সাথে আপডেট থাকতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি এই ইন্ডাস্ট্রিতে থেকে ভাল কিছু করতে পারবেন । অন্যথায় আপনি খুব সহজেই ঝড়ে যাবেন ।
কীভাবে সার্ভিস দেওয়া শুরু করা যায় ?
প্রথমে আপনাকে সব কিছুর ব্যাসিক স্কিল অর্জন করতে হবে , যেমনঃ Technical SEO, On Page Optimization ,Off Page Optimization, আবার এই গুলোর ভিতরে আছে অনেক সাব স্কিল ।
এর পর , আপনাকে এই সাব-স্কিলগুলোর যেকোন একটিতে এক্সপার্ট হতে হবে । যেমনঃ Foundation Backlinks বিল্ডার , Guest Post Backlinks বিল্ডার, On Page SEO এক্সপার্ট, Technical SEO এক্সপার্ট , Authority Backlinks বিল্ডার , প্যারাসাইট SEO এক্সপার্ট , ইত্যাদি ইত্যাদি ।
এর পর সে অনুযায়ী মার্কেটপ্লেসে আপনার প্রোফাইল বানাতে হবে, নিজের পোর্ট ফলিও বানাতে হবে । ভিবিন্ন গ্রুপে গ্রুপে একটিভ থাকে আপনার এক্সপার্টাইজ প্রমান করতে হবে । ভিবিন্ন কেস স্টাডি দিতে হবে ।
এইভাবে ১ বছর চেস্টা করলেই দেখবেন যেকোন একটি ফিল্ডে আপনার দক্ষতা অনেক গুন বেড়ে গিয়েছে ।
একটা ফিল্ডে দক্ষ হওয়ার পর, অন্য আরেকটি সাব-ফিল্ড টারগেট করে এগুবেন । এই ভাবেই ধীরে ধীরে ভিবিন্ন ফিল্ডে আপনার দক্ষতা বাড়বে ।
আর সেই দক্ষতা কাজে লাগিয়েই খুব সহজেই মানুষকে সার্ভিস দিতে পারবেন । এবং ভালো পরিমান আর্ন করতে পারবেন । নিজের ওয়েবসাইট র্যাংক করাতে পারবেন ।
শুরু করার জন্য মার্কেটপ্লেসঃ
- Fiverr
- Legiit
- Freelancer
- Upwork
সার্ভিস দেওয়ার জন্য কিছু ফোরামঃ
- Digitalpoint
- Blackhatworld
- Warriorforum
আর ভিবিন্ন গ্রুপে একটিভ থেকে নিজের এক্সপার্টিস প্রমান করলে আপনার কাজের অভাব হবে না ।
ধন্যবাদ 🙂
পুরো গাইডলাইনটি পরে আপনার কেমন লাগলো তা অবশ্যয় জানাবেন 🙂
আমাকে ফলো করতে পারেনঃ https://www.facebook.com/mhnazmulofficial/
Facebook এ আমার সাথে এড হতে পারেনঃ https://www.facebook.com/chenazmul/
Nazmul Hasan
Co-Founder & CEO
Giant Marketers
Monoyer Chowdhury says
Awesome sir!
Shaikat Ray says
Thank you. Much appreciated.
Amir hamja says
really just amazing.. Thank you so much..
Obayedul Islam Rabbi says
নাজমুল ভাই অসাধারন লিখেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ।
Avenue Sangma says
Hello Sir! Thank you so much for your wonderful and information post about backlinks. It’s really impressive to know from the experts.
Shahriar Saikat says
তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ভাই।
আমার কিছু প্রশ্ন ছিল। আশা করি ফ্রি সময়ে উত্তর দিয়ে সহযোগিতা করবেন।
১. সাইট কোন কিওয়ার্ডে টপে থাকলে দেখা যায় অনেক আজেবাজে সাইট (যেমন- লিস্টিং সাইট, ব্লগস্পট, চাইনিজ সাইট) থেকে লিংক চলে আসে। এমতাবস্থায় ওই লিংকগুলো কি করা উচিত? (সাইটে অনেক পোস্ট থাকলে এইগুলো কি ম্যানুয়ালি খুজে বের করা জরুরী?)
২. ব্রান্ডেড এংকর কি? “best room heater for newborn baby” এই কিওয়ার্ডের ব্রান্ডেড এংকর কি হবে?
৩. ধরুন আমার কিওয়ার্ড “Best air fryer for french fries”
এই কিওয়ার্ডের জন্য আমি যে ইনফো লিখেছি তার কিওয়ার্ড হচ্ছে “How do you crisp french fries in an air fryer?”
এখন যদি আমি মানি আর্টিকেল র্যাংক করাতে ২-৩টা গেস্ট পোস্ট নিতে চাই,
তাহলে আমি আমার মানি কন্টেন্টের জন্য লিংক কিভাবে নেব? (আমি কি ইনফো তে লিংক করাবো নাকি সরাসরি মানি পেজে)
৪. নো-ফলো ব্যাকলিংক কতটুকু কাজের? ধরুন আমার কম্পিটররা যে ব্যাকলিংকগুলো পেয়েছে সবই নো-ফলো। তাহলে আমার কি ১-২ টা ডু-ফলো ব্যাকলিংক দিয়েই র্যাংকে আসা সম্ভব?
৫. ব্যাসিক ব্যাকলিংক / Web-2 গুলো কি হোম পেজে করা হয় নাকি মানি পেজে?
৬. একটা সাইট থেকে ম্যানুয়ালি সর্বচ্চ কয়টা ব্যাকলিংক নেওয়া উচিত? আর সেগুলো কি হোম/ইনফো/মানি পেজে?
Md Rijvee Ahmed says
অসাধারণ, দাদার কীওয়ার্ড রিসার্চ আর আপনার ব্যাকলিঙ্ক মেথড এক কথায় বুম হবে নতুন দের জন্য।
অনেক দোয়া আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য।
Zubayer Islam says
Awesome 🧡
Kawsar Hossain says
ভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ। অনেক দিন অপেক্ষায় ছিলাম। আপনার জন্য দোয়া এবং শুভকামনা রইলো ভাই।
Shahed Parvej says
অসংখ্য ধন্যবাদ একটি পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন দেবার জন্য। অনেক দিন ধরে অপেক্ষায় ছিলাম।
Reyad Mostofa says
অনেকদিন পর অসাধরন একটা গাইড লাইন পেলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
MD EBADUL HAQUE says
Excellent! Thanks for sharing,
Md Sahajhan says
Awesome sir! – Cool and Thanda mathay pora start korlam
Thanks you so much Vaiya
Salman says
onek kisu jante parlam vai.Thank you
Rafi Uddin says
Khub e shundhor hoise.
Kisu question.
1. What is GMB Verification Backlinks?
2. How many times i can take backlinks from parasite like medium?
3. How to find more parasite sites?
Md. Rezaul Karim says
I learned a lot that I didn’t know before. Thanks.
Shahidul Islam says
অনেক ধন্যবাদ ভাই, অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন, লিংক বিল্ডিংয়ের উপর
Kamol says
খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন ভাই। আশাকরি নতুনদের জন্য খুব খুব উপকার হবে।
মন থেকে ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
chenazmul says
ধন্যবাদ ভাই
Just Want to say “Totally AWESOME”
Thanks vhai
অনেক উপকারী একটি গাইডলাইন, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া ।
many many thanks
শিক্ষার সাথে সাথে রিসোর্স লিংক গুলো দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ.. আর একটি নতুন পদ্ধতি শিখলাম কিভাবে ব্যকলিংকের সাথে ট্রাফিক পাওয়া যায়..
ধন্যবাদ নাজমুল ভাই…
অসাধারণ লিখেছেন ভাই। অনেক কিছু শেখার আছে আপানার লিখার মাঝে। আপনি যেমন ডিটেইলস এ লিখেছেন তাতে করে যে কেঊ খুব সহজেই বিষয় গুলো জানতে, পারবে শিখতে পারবে , ধন্যবাদ।
Hats off! Really helpful and a complete guide on backlinks.
ভাই, আসলে বলার ভাষা পাচ্ছি না। হাজার টাকা খরচ করলেও কেউ এই টাইপের গাইড-লাইন দিবে না। মন থেকে দোয়া রইলো ভাই। জাযাক-আল্লাহ খাইরান।
পোস্ট টা পরে অনেক কিছু জানতে পারলাম ভাই । আর কিভাবে এস ই ও এর নতুন আপডেট এর সাথে থাকতে পারি এই বিষয় নিয়ে যদি একটু বলতেন ।
Amazing! One of the best backlink guideline,,, Thanks a lot for your hard work bhai
ব্যাকলিংক নিয়ে এই প্রথম বাংলা ভাষায় সম্পূর্ণ গাইড লাইন দেখলাম, যা বাংলাদেশিদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
Wow, pro max post 🏆🏆🏆 এই পোস্ট টা পড়ার পর রিডার শুধু নিজের সাইটের ব্যাকলিনক করার গাইড পাবে নাহ, সাথে অফপেজ এসইও এক্সপার্ট হওয়ার গাইড ও পাবে 🙂
প্যারাসাইট থেকে কিভাবে নিজের সাইটে ভিজিটর আনবো । আপনি যে কিওয়ার্ড গুলা দিয়েছেন এগুলা দিয়ে সার্চ করে দেখলাম মিডিয়ামে যেসব পোষ্ট করা আছে ওখানে তো ঐ কিওয়ার্ড এর জন্য পুরো আর্টিকেল দেওয়া আছে ওটা পড়েই তো ভিজিটর অন্যদিকে মুভ করবে । আমার সাইটে আসবে কিভাবে ?
ভাই, Comment কি লিখবো বুজতে পারতাছি না । অনেক দিন পর Comment করতে এসে থমকে গেলাম! উপরে যা দেখলাম আর যা পরলাম তাতে আমি অভাগ এবং বিসমিত । আমি দুটা SEO and Backlink Course করছি খুব ভাল ভাল ব্যক্তির কাছে কিন্তু এই Blog Content আমাকে মুগ্ধ করছে ।
আমি Course যতটুকু না পাইছি তা এই খানে পেয়ে পূন হলো ।
আমি যদি এই Blog একটা Content publish করার সুযোগ পেতাম তাহলে উপকূত হতাম
এক কথায় অসাধারণ!
বাংলা ভাষায় গাইড লাইন| অনেক কিছু জানতে পারলাম| আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ …..
বাংলা ভাষায় ব্যাকলিঙ্ক এইটা সেরা রিসোর্স। ধন্যবাদ।
যেই সাইট থেকে গেস্ট পোস্ট নিতে চাচ্ছেন তার আউটবাউন্ড লিঙ্ক অর্থাৎ সে আর কয়টা সাইটকে ব্যাকলিঙ্ক দিয়েছে তা দেখে নিবেন । এই টা Ahref দিয়ে খুব সহজেই দেখে নিতে পারবেন ।
টুলস ছাড়া ম্যানুয়ালি দেখার উপায় কি ভাই ??. প্লিজ বলেন
আর্টিকেল টা অনেক এবং সহজে বুঝতে পারার মতো ধন্যবাদ জানাই আপনাকে এবং সার্ফ কি টিম কে এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
ব্যাকলিংক নিয়ে বাংলায় এতো বড় আর এতো তথ্যবহুল লেখা আর পড়ি নাই । অনেক কিছু নতুন শিখলাম ভাই <3
ধন্যবাদ ভাইয়া এতো সুন্দর করে লিখেছেন।অনেক কিছু নতুন শিখলাম ভাইয়া আজকে
Very helpful and Informative Post. Thanks
Which tool I will use for check PBN site?